প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা ব্যক্তিগত ও দলগতভাবে কারোর ওপর প্রতিশোধ নিতে চাই না। প্রতিশোধ মানে আইন-হাতে তুলে নেওয়া। আমরা সেটা চাই না। আমরা বিচার চাই। প্রতিটি হত্যা ও অপরাধের বিচার চাই। এসব বিচার যদি না হয় সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) কুমিল্লার টাউনহল ময়দানে কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ষড়যন্ত্র করে গত সাড়ে ১৫ বছর জামায়াতে ইসলামীর যে ক্ষতি করেছে এ রকম আর ক্ষতি আর কোনো দলের হয়নি। দলের বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। জুলুম নিপীড়ন চালানো হয়েছে। হাজারও নেতাকর্মীকে জেলে রাখা হয়েছে। প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় বাধা দিয়েছে। সর্বশেষ জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এছাড়াও আলেমদের ওপর আঘাত করা হয়েছে। হস্তক্ষেপ করেছে সাংবাদিকদসহ সব পেশার মানুষের ওপর। জাতি এদের বিচার চায়। তাদের বিচার করতে হবে।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এ দেশকে গড়তে হলে কিছু চাঁদাবাজ মুক্ত হাত দরকার। কিছু দুর্নীতিমুক্ত মানুষ দরকার। দেশপ্রেমিক চিন্তাশীল মানুষ দরকার। এ বিচারটা করবে কি আমাদের হাইকোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট? বিচার করবে জাতির আদালত। এখন তাদের বোকা ভাবার কোন সুযোগ নেই।
জনগণ বিচার করবে অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ কার কেমন ছিল। সিদ্ধান্ত নিবে আমরা সেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। সিদ্ধান্ত আসলে গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। এখানে কোনো ফ্যাসিবাদ বা টাকার খেলা চলবে না। গুরুত্ব বাড়িয়ে মৌলিক সংস্কার করে একটি নির্বাচন দেন। আমরা চাপ দিচ্ছি না। তবে আমরা অনুরোধ করবো আপনাদের দীর্ঘায়িত না করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেন। গত ১৭ বছর ৪২ ভাগ যুবক একটি ভোটও দিতে পারেনি। আমরা চাই যারা রক্ত দিয়েছে তারা ভোট দিবে না শুধু তারা নেতৃত্বও দেবে জাতিকে।
নতুন স্বাধীনতায় প্রবাস এবং দেশ থেকে যারা যুদ্ধ করেছে তাদের লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, জীবনের চাইতে যাদের সাহাদাত প্রিয় তাদের ধমক দিবেন না। এদের সবসময় আদরে রাখবেন। আগামীর বাংলাদের তরুণদের বাংলাদেশ। পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং সাংবাদিকসহ সবার বাংলাদেশ।
কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাসুম, মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মুহাম্মদ আব্দুর রব, সাবেক চাকসু ভিপি ও কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, কুমিল্লা মহানগরী নায়েবে আমির মু. মোছলেহ উদ্দিন ও এ কে এম এমদাদুল হক মামুনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা ব্যক্তিগত ও দলগতভাবে কারোর ওপর প্রতিশোধ নিতে চাই না। প্রতিশোধ মানে আইন-হাতে তুলে নেওয়া। আমরা সেটা চাই না। আমরা বিচার চাই। প্রতিটি হত্যা ও অপরাধের বিচার চাই। এসব বিচার যদি না হয় সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) কুমিল্লার টাউনহল ময়দানে কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ষড়যন্ত্র করে গত সাড়ে ১৫ বছর জামায়াতে ইসলামীর যে ক্ষতি করেছে এ রকম আর ক্ষতি আর কোনো দলের হয়নি। দলের বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। জুলুম নিপীড়ন চালানো হয়েছে। হাজারও নেতাকর্মীকে জেলে রাখা হয়েছে। প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় বাধা দিয়েছে। সর্বশেষ জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এছাড়াও আলেমদের ওপর আঘাত করা হয়েছে। হস্তক্ষেপ করেছে সাংবাদিকদসহ সব পেশার মানুষের ওপর। জাতি এদের বিচার চায়। তাদের বিচার করতে হবে।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এ দেশকে গড়তে হলে কিছু চাঁদাবাজ মুক্ত হাত দরকার। কিছু দুর্নীতিমুক্ত মানুষ দরকার। দেশপ্রেমিক চিন্তাশীল মানুষ দরকার। এ বিচারটা করবে কি আমাদের হাইকোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট? বিচার করবে জাতির আদালত। এখন তাদের বোকা ভাবার কোন সুযোগ নেই।
জনগণ বিচার করবে অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ কার কেমন ছিল। সিদ্ধান্ত নিবে আমরা সেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। সিদ্ধান্ত আসলে গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। এখানে কোনো ফ্যাসিবাদ বা টাকার খেলা চলবে না। গুরুত্ব বাড়িয়ে মৌলিক সংস্কার করে একটি নির্বাচন দেন। আমরা চাপ দিচ্ছি না। তবে আমরা অনুরোধ করবো আপনাদের দীর্ঘায়িত না করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেন। গত ১৭ বছর ৪২ ভাগ যুবক একটি ভোটও দিতে পারেনি। আমরা চাই যারা রক্ত দিয়েছে তারা ভোট দিবে না শুধু তারা নেতৃত্বও দেবে জাতিকে।
নতুন স্বাধীনতায় প্রবাস এবং দেশ থেকে যারা যুদ্ধ করেছে তাদের লাল গোলাপের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, জীবনের চাইতে যাদের সাহাদাত প্রিয় তাদের ধমক দিবেন না। এদের সবসময় আদরে রাখবেন। আগামীর বাংলাদের তরুণদের বাংলাদেশ। পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং সাংবাদিকসহ সবার বাংলাদেশ।
কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাসুম, মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মুহাম্মদ আব্দুর রব, সাবেক চাকসু ভিপি ও কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, কুমিল্লা মহানগরী নায়েবে আমির মু. মোছলেহ উদ্দিন ও এ কে এম এমদাদুল হক মামুনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
৯ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৫ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে