সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর গ্রেপ্তার

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রবিবার রাত ১১টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের নওরতন কলোনি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়ন্দো বিভাগ (ডিবি)। পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

আসাদুজ্জামান নূর শেখ হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় সংস্কৃতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নীলফামারী-২ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করলে তিনি সংসদ সদস্য পদ হারান।

আসাদুজ্জামান নূর রাজনীতির পাশাপাশি ১১০টিরও বেশি টেলিভিশন চলচ্চিত্র ও ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। টেলিভিশনে তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে এইসব দিনরাত্রি (১৯৮৫), অয়োময় (১৯৮৮), কোথাও কেউ নেই (১৯৯০), আজ রবিবার (১৯৯৯) ও সমুদ্র বিলাস প্রাইভেট লিমিটেড (১৯৯৯)। রেডিওতে প্রচারিত তার নাটকের সংখ্যা ৫০-এরও অধিক। টেলিভিশনের পাশাপাশি তিনি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল শঙ্খনীল কারাগার (১৯৯২) ও আগুনের পরশমণি (১৯৯৪)।

সংস্কৃতিতে অবদান রাখার জন্য ২০১৮ সালে তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

একজন দরদি অভিভাবক হারাল বাংলাদেশ: ইনকিলাব মঞ্চ

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন দরদি অভিভাবক হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে দেওয়া এক ফেসবুকে পোস্টে সংগঠনটি এ মন্তব্য করে।

৩ ঘণ্টা আগে

‘জেন জি’কে বাংলাদেশের জন্য দাঁড়ানোর আহ্বান জামায়াত আমিরের

জামায়াত আমির বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশে একটি ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা কায়েম ছিল, যেখানে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষই ছিল প্রধান লক্ষ্য। তবে কেউই সেই দমন-পীড়ন থেকে রেহাই পায়নি। তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ বিভিন্ন দাবিতে যুবসমাজ যেভাবে প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিল, তা জাতির ই

৩ ঘণ্টা আগে

খালেদা জিয়ার বাসা থেকে কিছু না খেয়ে কখনো কেউ যেতে পারতো না: ডা. জাহিদ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, খালেদা জিয়া একদিকে যেমন সত্যি সত্যি অভিভাবক ছিলেন, অন্যদিকে মাতৃস্নেহে আমাদের দেখতেন। কোনো দিন বাসায় যাওয়ার পর কোনো কিছু না খেয়ে ওনার বাসা থেকে কখনো কেউ যেতে পারতো না।

৩ ঘণ্টা আগে

খালেদা জিয়া আমার কাছে একজন মমতাময়ী মা— দোয়া চেয়ে বললেন তারেক রহমান

তারেক রহমান বলেন, অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপসহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা।

৫ ঘণ্টা আগে