
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক উপমন্ত্রী অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যদি কোনো ষড়যন্ত্র হয়, তা বিএনপির নেতাকর্মীরা রুখে দেবে।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, যখনই হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা আসে-দুর্গাপূজা হোক বা সরস্বতী পূজা-তখনই একটি মহল প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর চেষ্টা করে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে জনগণকে ভয় দেখানো হয় যে জঙ্গি হামলা হবে। অথচ বাংলাদেশে কখনোই জঙ্গি ছিল না।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নাটোর শহরের আলাইপুরস্থ বিএনপির কার্যালয়ে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নাটোর পৌর পূজা পরিষদ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন দুলু।
তিনি বলেন, আসন্ন দুর্গাপূজায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ যেন কোনো নাশকতা ঘটাতে না পারে, সেজন্য নাটোরের সব মন্দিরে পাহারা দেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের কর্মীরা যদি কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, তা প্রতিহত করবে বিএনপি।
দুলু বলেন, আমরা দেখে আসছি, দুর্গাপূজা এলে একটি মহল আতঙ্কের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করে। আসলে এসব ভয় দেখিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হয় এবং রাজনৈতিক ফায়দা লুটে আওয়ামী লীগ। কিন্তু বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, বিএনপি সব সময় তাদের পাশে আছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় নেতাকর্মীরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জানমাল রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত।
দুলু বলেন, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে বিএনপি সব সম্প্রদায়ের পাশে রয়েছে। আপনাদের জানমাল রক্ষায় বিএনপি বদ্ধপরিকর।
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন- জেলা বিএনপির আহ্বায়ক রহিম নেওয়াজ, নাটোর পৌরসভার সাবেক মেয়র এমদাদুল হক আল মামুন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান শাহিন, সাইফুল ইসলাম আফতাব, জেলা বিএনপির সদস্য নাসিম উদ্দিন নাসিম, জেলা যুবদল সভাপতি এ হাই তালুকদার ডালিম, পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট খগেন্দ্রনাথ রায়, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত সরকার, সাংবাদিক দেবাশীষ কুমার, শিক্ষাবিদ অলক মৈত্র, বাস মালিক সমিতির নেতা অখিল পোদ্দারসহ পৌর এলাকার বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতারা।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক উপমন্ত্রী অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যদি কোনো ষড়যন্ত্র হয়, তা বিএনপির নেতাকর্মীরা রুখে দেবে।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, যখনই হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা আসে-দুর্গাপূজা হোক বা সরস্বতী পূজা-তখনই একটি মহল প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর চেষ্টা করে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে জনগণকে ভয় দেখানো হয় যে জঙ্গি হামলা হবে। অথচ বাংলাদেশে কখনোই জঙ্গি ছিল না।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নাটোর শহরের আলাইপুরস্থ বিএনপির কার্যালয়ে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নাটোর পৌর পূজা পরিষদ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন দুলু।
তিনি বলেন, আসন্ন দুর্গাপূজায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ যেন কোনো নাশকতা ঘটাতে না পারে, সেজন্য নাটোরের সব মন্দিরে পাহারা দেবে বিএনপির নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের কর্মীরা যদি কোনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, তা প্রতিহত করবে বিএনপি।
দুলু বলেন, আমরা দেখে আসছি, দুর্গাপূজা এলে একটি মহল আতঙ্কের পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করে। আসলে এসব ভয় দেখিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হয় এবং রাজনৈতিক ফায়দা লুটে আওয়ামী লীগ। কিন্তু বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, বিএনপি সব সময় তাদের পাশে আছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় নেতাকর্মীরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জানমাল রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত।
দুলু বলেন, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে বিএনপি সব সম্প্রদায়ের পাশে রয়েছে। আপনাদের জানমাল রক্ষায় বিএনপি বদ্ধপরিকর।
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন- জেলা বিএনপির আহ্বায়ক রহিম নেওয়াজ, নাটোর পৌরসভার সাবেক মেয়র এমদাদুল হক আল মামুন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান শাহিন, সাইফুল ইসলাম আফতাব, জেলা বিএনপির সদস্য নাসিম উদ্দিন নাসিম, জেলা যুবদল সভাপতি এ হাই তালুকদার ডালিম, পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট খগেন্দ্রনাথ রায়, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত সরকার, সাংবাদিক দেবাশীষ কুমার, শিক্ষাবিদ অলক মৈত্র, বাস মালিক সমিতির নেতা অখিল পোদ্দারসহ পৌর এলাকার বিভিন্ন মন্দির কমিটির নেতারা।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৫ ঘণ্টা আগে