
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অভিযুক্ত উপদেষ্টারা থাকলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও যদি সরকারের অভ্যন্তরে প্রশ্নবিদ্ধ বা বিতর্কিত ব্যক্তিরা থেকে যান, তবে সেই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ভাসানী জনশক্তি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, যদি আজকের অন্তর্বর্তী সরকারে এমন কেউ থাকেন যাদের নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্ন তোলে, তাহলে তাদের অধীনে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। এই ব্যক্তিদের সরিয়ে দেওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে- এটা একেবারে পরিষ্কার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ১৭ বছর ধরে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে সংগ্রাম করেছে। যুদ্ধ করেছে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। তাই এখন যে নির্বাচন হবে, তা যেন সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ হয- সেটাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার যদি সত্যিই সুষ্ঠু নির্বাচন চায়, তবে তাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে দেশ পরিচালনা করতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। কারণ নির্বাচন শুধু প্রক্রিয়ার নয়, এটি জনমানসের একটি পারসেপশন বা গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ও।
সভায় সভাপতিত্ব করেন, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম এবং গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ

অভিযুক্ত উপদেষ্টারা থাকলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও যদি সরকারের অভ্যন্তরে প্রশ্নবিদ্ধ বা বিতর্কিত ব্যক্তিরা থেকে যান, তবে সেই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ভাসানী জনশক্তি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, যদি আজকের অন্তর্বর্তী সরকারে এমন কেউ থাকেন যাদের নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্ন তোলে, তাহলে তাদের অধীনে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। এই ব্যক্তিদের সরিয়ে দেওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে- এটা একেবারে পরিষ্কার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ১৭ বছর ধরে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে সংগ্রাম করেছে। যুদ্ধ করেছে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। তাই এখন যে নির্বাচন হবে, তা যেন সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ হয- সেটাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার যদি সত্যিই সুষ্ঠু নির্বাচন চায়, তবে তাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে দেশ পরিচালনা করতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। কারণ নির্বাচন শুধু প্রক্রিয়ার নয়, এটি জনমানসের একটি পারসেপশন বা গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ও।
সভায় সভাপতিত্ব করেন, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম এবং গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ

জুলাই সনদ নিয়ে সরকারের কার্যক্রম নিয়ে বলেন, সরকার এখানে দরদ দেখিয়েছে কিন্তু কোনো দায় দেখায় নাই। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ এক চামচ করে ভাগ করে দিয়েছে। কিন্তু জনগণের প্লেট খালিই রয়ে গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ময়মনসিংহ-১ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি ছিল ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার একটি প্রজেক্ট। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার একই দিনে, একইসাথে দুই নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতীয় সংসদ
১৮ ঘণ্টা আগে
এ সময় তিনি জানান, এনসিপির হয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১০১১ জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ভোটে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আগে নিজেদের মধ্যেই লড়তে হচ্ছে বিএনপিকে। কেন্দ্র বলছে, দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার সময় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ‘আপত্তি’ আমলে নেওয়া হবে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে বিএনপিকে সতর্ক থাকতে বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।
১৯ ঘণ্টা আগে