প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ‘কাদা ছোড়াছুড়ি’ স্বাভাবিক হলেও সেটি একটি সীমার মধ্যে না থাকলে তিক্ততা তৈরি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকতে হবে। আমরা কাদা ছোড়াছুড়ি করছি। গণতন্ত্রে কাদা ছোড়াছুড়ি হবে, অনেক কথা আসবে। কিন্তু একটা সীমা থাকা দরকার। তা না হলে তিক্ততা তৈরি হবে, যে তিক্ততা ভবিষ্যতে গিয়ে রাজনীতিকে আরও কলুষিত করবে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, এ কথা তো সত্য যে কাজটা ছিল অতি দ্রুত একটা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব তুলে দেওয়ার। সেটা না দিয়ে ক্রমান্বয়ে বিভিন্ন রকম... কতটা সংস্কার কমিশন যেন তৈরি করা হয়েছে, আমার ঠিক জানা নাই। ১১টার মধ্যে ছয়টা বোধ হয় অ্যাকটিভ। এখন এই ১১টা থেকে ৬টায় আসার পরও তারা মনে করে এটা খুবই সামান্য।
তিনি বলেন, তারা দেশকে ম্যাজিক্যাল দেশ তৈরি করতে চায়। খুব ভালো কথা। কিন্তু আমরা তো চাই দেশের জনগণের মধ্য থেকে আসুক। আমরা দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি, সরকারের কাছ থেকে আমরা সে জিনিসটা দেখতে পাই নাই।
বিএনপির নির্বাচন দাবি করার বিপরীতে সমালোচনা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব বলেন, বিএনপি এত অস্থির হয়ে গেছে, মির্জা আলমগীর এত অস্থির হয়ে গেছে কেন ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য— অনেক কথা। আসলে এখন আপনারাই বলছেন, ব্যাপারটা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়। যার শক্তি, যার ক্ষমতা, যার মালিকানা তার হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে হবে।
সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এত সমস্যার মধ্যেও ১২টি মৌলিক বিষয়ে একটা ঐকমত্য এসেছে। বাকিগুলো ঐকমত্যে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। অনেক বিষয় আছে, যেগুলো আমরাও ঠিক বুঝি না, তারা করতে চান।
‘এগুলোকে বাদ দিয়ে যে মৌলিক বিষয়গুলো আছে, সে বিষয়গুলো সমাধান করে আমার মনে হয় অতি দ্রুত লন্ডনের বৈঠক অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্য নির্বাচনটা হওয়া দরকার। সেটা হলেই বোধহয় অনেক সমস্যা ও দ্বিধা কাটিয়ে আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব,’— বলেন বিএনপি মহাসচিব।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকারে যেতে চাই। জনগণের কাছে ওয়াদাবদ্ধ কাজগুলো করার চেষ্টা করব। জনগণ যদি আমাকে গ্রহণ করেন তাহলে আসব, না হলে আসব না।’
গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের তালিকা না হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এক বছরের বেশি সময়েও শহিদদের তালিকা করা হয়নি। যারা আহত হয়েছেন, তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। গতকাল (বুধবার) সাত বছরের এক শিশু এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলেছে, তার খুলিটা প্লাস্টিকের। এর চেয়ে বড় ত্যাগ আর কিছু হতে পারে না। আমরা যদি সঠিকভাবে দাঁড়াতে না পারি, তবে তাদের সঙ্গে আমরা প্রতারণা করব।
এর আগে শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও জুলাই ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের স্মরণে ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনের ফটো প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব।
গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ‘কাদা ছোড়াছুড়ি’ স্বাভাবিক হলেও সেটি একটি সীমার মধ্যে না থাকলে তিক্ততা তৈরি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকতে হবে। আমরা কাদা ছোড়াছুড়ি করছি। গণতন্ত্রে কাদা ছোড়াছুড়ি হবে, অনেক কথা আসবে। কিন্তু একটা সীমা থাকা দরকার। তা না হলে তিক্ততা তৈরি হবে, যে তিক্ততা ভবিষ্যতে গিয়ে রাজনীতিকে আরও কলুষিত করবে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, এ কথা তো সত্য যে কাজটা ছিল অতি দ্রুত একটা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব তুলে দেওয়ার। সেটা না দিয়ে ক্রমান্বয়ে বিভিন্ন রকম... কতটা সংস্কার কমিশন যেন তৈরি করা হয়েছে, আমার ঠিক জানা নাই। ১১টার মধ্যে ছয়টা বোধ হয় অ্যাকটিভ। এখন এই ১১টা থেকে ৬টায় আসার পরও তারা মনে করে এটা খুবই সামান্য।
তিনি বলেন, তারা দেশকে ম্যাজিক্যাল দেশ তৈরি করতে চায়। খুব ভালো কথা। কিন্তু আমরা তো চাই দেশের জনগণের মধ্য থেকে আসুক। আমরা দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি, সরকারের কাছ থেকে আমরা সে জিনিসটা দেখতে পাই নাই।
বিএনপির নির্বাচন দাবি করার বিপরীতে সমালোচনা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব বলেন, বিএনপি এত অস্থির হয়ে গেছে, মির্জা আলমগীর এত অস্থির হয়ে গেছে কেন ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য— অনেক কথা। আসলে এখন আপনারাই বলছেন, ব্যাপারটা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়। যার শক্তি, যার ক্ষমতা, যার মালিকানা তার হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে হবে।
সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এত সমস্যার মধ্যেও ১২টি মৌলিক বিষয়ে একটা ঐকমত্য এসেছে। বাকিগুলো ঐকমত্যে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। অনেক বিষয় আছে, যেগুলো আমরাও ঠিক বুঝি না, তারা করতে চান।
‘এগুলোকে বাদ দিয়ে যে মৌলিক বিষয়গুলো আছে, সে বিষয়গুলো সমাধান করে আমার মনে হয় অতি দ্রুত লন্ডনের বৈঠক অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্য নির্বাচনটা হওয়া দরকার। সেটা হলেই বোধহয় অনেক সমস্যা ও দ্বিধা কাটিয়ে আমরা একটা জায়গায় পৌঁছাতে পারব,’— বলেন বিএনপি মহাসচিব।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকারে যেতে চাই। জনগণের কাছে ওয়াদাবদ্ধ কাজগুলো করার চেষ্টা করব। জনগণ যদি আমাকে গ্রহণ করেন তাহলে আসব, না হলে আসব না।’
গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের তালিকা না হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, এক বছরের বেশি সময়েও শহিদদের তালিকা করা হয়নি। যারা আহত হয়েছেন, তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। গতকাল (বুধবার) সাত বছরের এক শিশু এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলেছে, তার খুলিটা প্লাস্টিকের। এর চেয়ে বড় ত্যাগ আর কিছু হতে পারে না। আমরা যদি সঠিকভাবে দাঁড়াতে না পারি, তবে তাদের সঙ্গে আমরা প্রতারণা করব।
এর আগে শহিদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও জুলাই ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের স্মরণে ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনের ফটো প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব।
নাহিদ বলেন, তারেক রহমান এ প্রস্তাবে সম্মত হননি এবং নাগরিক সমাজের সদস্যদের দিয়ে নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সাজেশন দেন। আমরা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কথা বলি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে।
১ দিন আগেমেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গে নুর বলেন, “একটি কফিশপে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলাম। ‘কফিটফি, মিটিং-টিটিং’ কিছুই হয়নি। আমি অনেক বিড়ম্বনায় ছিলাম। অনেক ধকল সহ্য করতে হয়েছে।”
১ দিন আগেতিনি বলেন, এত সমস্যার মধ্যেও ১২টাতে ঐকমত্য হয়েছে। বাকিগুলোও আশাবাদী। মৌলিক সংস্কার করে লন্ডন বৈঠকের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হলে দ্বিধা কেটে যাবে।
১ দিন আগেজাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, রুহুল আমিন হাওলাদার ও মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলের চার নেতার এক আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে বিচারক এ আদেশ দিয়েছেন।
১ দিন আগে