প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। এ দায়িত্ব নিতে হবে জেলা ও উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীদের।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ভার্চুয়ালি কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও গাইবান্ধা জেলায় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, আমরা সুযোগ পেলে, জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠনে সক্ষম হলে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করবো। কেননা আমরা দেশের ২০ কোটি মানুষের সঙ্গে কমিটমেন্ট করেছি।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমাদের সফলতা অর্জন করতে হলে এখনও অনেক পরিশ্রম করতে হবে। আপনাদেরকে অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। যে কোনো মূল্যে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। যারা জনসমর্থন বিরোধী কাজ করবে তাদের সরিয়ে দিতে হবে। তা নাহলে আমাদের অর্জন বৃথা হয়ে যাবে।
এর আগে, তিনি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের প্রশ্ন ও প্রস্তাবনা শুনে উত্তর দেন।
এদিন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু সকাল সাড়ে ১০টায় কুড়িগ্রাম জেলা শহরের আলমাস কমিউনিটি সেন্টার জেলা বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন।
কর্মশালার উদ্বোধনকালে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জমান দুদু বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস সম্প্রতি ডিসেম্বরে নির্বাচন করবেন বলেছিলেন। তারপর আবার মধ্যরাতে সংশোধন করে প্রেস নোট দিয়ে জুনে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে।
ড. ইউনূস ডিসেম্বরে নির্বাচন করবেন বলেছেন। আমরাও চাই যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়া হোক। এ জন্য আন্দোলনের দরকার নাই।
এ সময় শামসুজ্জামান দুদু আরও বলেন, ৩১ দফা বিএনপির একার দফা না। বিএনপি কি করবে ক্ষমতায় গেলে সে প্রসঙ্গগুলো ৩১ দফায় বিস্তারিত আছে। সংস্কারের প্রশ্নে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ৩১ দফার বিকল্প নাই।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আরও যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, বিএনপির প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশারফ হোসেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু ও ড. মাহাদী আমিনসহ, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা হাবিবাসহ জেলা বিএনপির নেতারা।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজার রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বেবি, হাসিবুর রহমান হাসিব, সদস্য সচিব সোহেল হোনাইন কায়কোবাদসহ জেলা বিএনপির অন্যান্য নেতারা।
কর্মশালায় অংশ নিয়েছেন জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের প্রায় ৬ শতাধিক নেতা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বক্তব্যের মাধ্যমে সন্ধ্যায় শেষ হয় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে। এ দায়িত্ব নিতে হবে জেলা ও উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীদের।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ভার্চুয়ালি কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও গাইবান্ধা জেলায় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, আমরা সুযোগ পেলে, জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠনে সক্ষম হলে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করবো। কেননা আমরা দেশের ২০ কোটি মানুষের সঙ্গে কমিটমেন্ট করেছি।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমাদের সফলতা অর্জন করতে হলে এখনও অনেক পরিশ্রম করতে হবে। আপনাদেরকে অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। যে কোনো মূল্যে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। যারা জনসমর্থন বিরোধী কাজ করবে তাদের সরিয়ে দিতে হবে। তা নাহলে আমাদের অর্জন বৃথা হয়ে যাবে।
এর আগে, তিনি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের প্রশ্ন ও প্রস্তাবনা শুনে উত্তর দেন।
এদিন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু সকাল সাড়ে ১০টায় কুড়িগ্রাম জেলা শহরের আলমাস কমিউনিটি সেন্টার জেলা বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন।
কর্মশালার উদ্বোধনকালে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জমান দুদু বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস সম্প্রতি ডিসেম্বরে নির্বাচন করবেন বলেছিলেন। তারপর আবার মধ্যরাতে সংশোধন করে প্রেস নোট দিয়ে জুনে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে।
ড. ইউনূস ডিসেম্বরে নির্বাচন করবেন বলেছেন। আমরাও চাই যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়া হোক। এ জন্য আন্দোলনের দরকার নাই।
এ সময় শামসুজ্জামান দুদু আরও বলেন, ৩১ দফা বিএনপির একার দফা না। বিএনপি কি করবে ক্ষমতায় গেলে সে প্রসঙ্গগুলো ৩১ দফায় বিস্তারিত আছে। সংস্কারের প্রশ্নে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ৩১ দফার বিকল্প নাই।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আরও যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, বিএনপির প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশারফ হোসেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু ও ড. মাহাদী আমিনসহ, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা হাবিবাসহ জেলা বিএনপির নেতারা।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজার রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বেবি, হাসিবুর রহমান হাসিব, সদস্য সচিব সোহেল হোনাইন কায়কোবাদসহ জেলা বিএনপির অন্যান্য নেতারা।
কর্মশালায় অংশ নিয়েছেন জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের প্রায় ৬ শতাধিক নেতা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বক্তব্যের মাধ্যমে সন্ধ্যায় শেষ হয় রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালা।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা না করে যদি তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান, সেটিও তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে একান্তই যদি তিনি দায়িত্ব পালনে অপারগ হন, তাহলে রাষ্ট্র তো বসে থাকবে না। রাষ্ট্র নিজ দায়িত্বে বিকল্প ব্যবস্থা নেবে।’
৮ ঘণ্টা আগেজয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘আপনার মতো সচেতন নাগরিক, যিনি বিশ্বের দরবারে আমাদের গর্বিত করেছেন, আপনি নোবেলজয়ী। আপনি ব্যক্তিগত ইউনূস নন, আপনি জনগণের। আপনি বলেছেন পদত্যাগ করতে চাই, এসব দেখে আমার মন খারাপ হয়েছে। ড. ইউনূস, আপনি এই দেশের ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন, আমরা আপনার পদত্যাগ চাই না।’
৮ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমি মনে করি, সরকারকে এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে আলোচনায় বসতে হবে। নিয়মিত বসে এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত চাইতে হবে। কোনো ধরনের বিচ্ছিন্নতা কাম্য নয়।’
১২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়নি। কাল (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর অনেক সময় আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের তিনটি কঠিন দায়িত্ব- এর একটি সংস্কার, অন্যটি বিচার, আরেকটি নির্বাচন। শুধুমাত্র নির্বাচন করার জন্যই আমরা দায়িত্বটা নেইনি। আমাদের আরও দুটি দায়ি
১৩ ঘণ্টা আগে