
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবন থেকে গাড়িবহর নিয়ে বেরিয়ে যান তারা।
এর আগে, দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসায় পৌঁছান তারা। এ সময় পুলিশ ও সিএসএফ সদস্যরা তাদের প্রটোকল দিয়ে নিয়ে আসেন।
এদিকে মা খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর ৩০০ ফিটের সমাবেশস্থল থেকে এভারকেয়ারে যাচ্ছেন তারেক রহমান। সেখান থেকে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ফের গুলশানের বাসায় ফেরার কথা রয়েছে তার।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসভবন থেকে গাড়িবহর নিয়ে বেরিয়ে যান তারা।
এর আগে, দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসায় পৌঁছান তারা। এ সময় পুলিশ ও সিএসএফ সদস্যরা তাদের প্রটোকল দিয়ে নিয়ে আসেন।
এদিকে মা খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর ৩০০ ফিটের সমাবেশস্থল থেকে এভারকেয়ারে যাচ্ছেন তারেক রহমান। সেখান থেকে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ফের গুলশানের বাসায় ফেরার কথা রয়েছে তার।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মাত্র ৩০ আসনের জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটে গেলে তা আত্মঘাতী হবে বলে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশের মানুষের পক্ষ থেকে তাকে স্বাগত জানাচ্ছি। দীর্ঘ ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট অত্যাচার ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে তারেক রহমান দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং গণতন্ত্রের লড়াইকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে মায়ের কাছে ফিরছেন তারেক রহমান। পূর্বাচলের জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে আয়োজিত সংবর্ধনা মঞ্চে বক্তব্য শেষে এভারকেয়ার হাসপাতালের পথে রওনা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান বলেন, ‘একাত্তরে দেশের মানুষ যেমন স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, ২০২৪ সালে তেমন সর্বস্তরের মানুষ, সবাই মিলে এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল। আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতন্ত্রের অধিকার ফিরে পেতে চায়।’
৩ ঘণ্টা আগে