প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দেশ থেকে স্বৈরাচার পালালেও একটি ‘অদৃশ্য শক্তি’ ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যদি নেতা-কর্মীরা ইস্পাত কঠিন ঐক্য ধরে রাখতে পারেন, তাহলে জনগণের রায় ধানের শীষের পক্ষেই আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
শনিবার কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এ কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, আপনাদের নিশ্চয়ই অনেকের মনে আছে, স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার কয়েকদিন পরেই আমি জেলা-থানাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে ভাগে ভাগে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকেই সেদিন সেই মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। সেই মিটিংয়ে আমি একটি কথা বলেছিলাম যে, স্বৈরাচার তো বিদায় হয়ে গিয়েছে, পালিয়ে গিয়েছে। কিন্তু অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। মনে আছে আপনাদের এই কথাটি? আমি বিভিন্ন সময় বলেছি।
তিনি বলেন, স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। অন্তর্বর্তী সরকার কিছু সংস্কারের প্রস্তাবনা দিয়েছে। যেই সংস্কারগুলোর প্রস্তাব দিয়েছে, এই প্রস্তাবগুলোর প্রায় ৯৫ শতাংশ বিএনপি আরও আড়াই বছর আগে দেশের সামনে, দেশের মানুষের সামনে উপস্থাপন করেছে।
সবাইকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে, এই দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে জনগণের মধ্যে আমাদের সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। এই ব্যাপারে আপনাদের প্রত্যেককে দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে।
তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই বাংলাদেশের জনগণ, জনগণ এবং জনগণ। এই জনগণের সঙ্গে আমাদেরকে থাকতে হবে, জনগণের পাশে আমাদের থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যেকোনো মূল্যে আপনাদেরকে এটি নিশ্চিত করতে হবে।
এ সময় তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞা করান। তারেক রহমান বলেন, ‘দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞা করতে হবে। একটি হলো, যেকোনো মূল্যে দলের সিদ্ধান্তে আমরা একমত থাকব। একই সঙ্গে দলকে যেন কেউ ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যাপারে সচেতন থাকব। ’
দেশ থেকে স্বৈরাচার পালালেও একটি ‘অদৃশ্য শক্তি’ ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যদি নেতা-কর্মীরা ইস্পাত কঠিন ঐক্য ধরে রাখতে পারেন, তাহলে জনগণের রায় ধানের শীষের পক্ষেই আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
শনিবার কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এ কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, আপনাদের নিশ্চয়ই অনেকের মনে আছে, স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার কয়েকদিন পরেই আমি জেলা-থানাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে ভাগে ভাগে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকেই সেদিন সেই মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। সেই মিটিংয়ে আমি একটি কথা বলেছিলাম যে, স্বৈরাচার তো বিদায় হয়ে গিয়েছে, পালিয়ে গিয়েছে। কিন্তু অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। মনে আছে আপনাদের এই কথাটি? আমি বিভিন্ন সময় বলেছি।
তিনি বলেন, স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। অন্তর্বর্তী সরকার কিছু সংস্কারের প্রস্তাবনা দিয়েছে। যেই সংস্কারগুলোর প্রস্তাব দিয়েছে, এই প্রস্তাবগুলোর প্রায় ৯৫ শতাংশ বিএনপি আরও আড়াই বছর আগে দেশের সামনে, দেশের মানুষের সামনে উপস্থাপন করেছে।
সবাইকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে, এই দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে জনগণের মধ্যে আমাদের সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। এই ব্যাপারে আপনাদের প্রত্যেককে দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে।
তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই বাংলাদেশের জনগণ, জনগণ এবং জনগণ। এই জনগণের সঙ্গে আমাদেরকে থাকতে হবে, জনগণের পাশে আমাদের থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যেকোনো মূল্যে আপনাদেরকে এটি নিশ্চিত করতে হবে।
এ সময় তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞা করান। তারেক রহমান বলেন, ‘দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞা করতে হবে। একটি হলো, যেকোনো মূল্যে দলের সিদ্ধান্তে আমরা একমত থাকব। একই সঙ্গে দলকে যেন কেউ ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যাপারে সচেতন থাকব। ’
মানুষ এনসিপির কাছে নতুনত্ব প্রত্যাশা করেছে। সরকার পরিচালনার দায় নিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। মিডিয়া ও সামরিক বাহিনীর যে অংশ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা লড়েছি প্রায় একাই। আমরা মিডিয়ার চোখে চোখ রেখে কথা বলেছি। আমরা সত্যকে সত্য বলি, মিথ্যাকে মিথ্যা বলি।
৬ ঘণ্টা আগেড. আব্দুল মঈন খান বলেন, 'স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। গত ১৫ বছর লুটপাট করে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার করেছে। বাংলাদেশের দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষের এই টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। পদ্মা ব্রিজ তৈরি করতে শেখ হাসিনার সরকার বেশিরভাগ টাকার লুটপাট করে ন
৬ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারের দায়িত্বে আসাটা তাদের সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না। দায়িত্বে না এলে তারা প্রেশার গ্রুপ হিসেবে থাকতে পারতো। গণতান্ত্রিক চর্চায় পৃথিবীতে একইসাথে কেউ সরকারি দল ও বিরোধী দলে থাকতে পারে না। যেদিন ছাত্র প্রতিনিধিরা সরকারে গেলো, সেদিন আমি বুঝে গেলাম এরা রা
৭ ঘণ্টা আগেবড় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই মুহূর্তে জোট নয়। স্বতন্ত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে এগোবে জাতীয় নাগরিক পার্টি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণপরিষদের বিকল্প নেই। গণপরিষদ ও জাতীয় নির্বাচন আমরা যেহেতু একসঙ্গে চাচ্ছি, তাই সেই যৌথ নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য আমরা সবাইকে নির্দেশনা দি
১ দিন আগে