
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহদী আমিন লিখেছেন, ‘শহীদ ওসমান হাদিকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা।’ যেকোনো মূল্যে তাঁর হত্যার বিচার চেয়েছেন তিনি। তিনি লিখেন, ‘শহীদ ওসমান হাদির সঙ্গে কারও ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল না। তাঁকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা। যারা মৃত্যু সংবাদের সাথে-সাথে জ্বালাও-পোড়াও শুরু করেছে, অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, তারা বুঝে বা না বুঝে, কার উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করছে?’
মাহদী আমিন লিখেন, ‘গণমাধ্যমে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট, কর্মরত সাংবাদিকদের ভবনে রেখে হত্যাচেষ্টা, সম্পাদক নুরুল কবিরকে হেনস্তা কিংবা বিভিন্ন জায়গায় আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খলা তৈরি, এসব থেকে কার লাভ হচ্ছে? খুনিদের গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব না দিয়ে, ন্যায়বিচারের পথে না গিয়ে, কেন এই পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ?’
তিনি আরও লিখেন, ‘লাশের রাজনীতি, মবের সংস্কৃতি, বিভাজন ও ঘৃণার বয়ান কোনোভাবেই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে না। এই সংকটময় মুহূর্তে সাহসী উদ্ধারকাজের জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরও লিখেন, ‘ওসমান হাদি আমাদের ভাই। যেকোনো মূল্যে তাঁর হত্যার বিচার হতেই হবে। একই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে, হীন রাজনৈতিক স্বার্থে কোনো নিরপরাধ ও গণতন্ত্রকামী মানুষ যেন আর বলি না হন।’
শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহদী আমিন লিখেছেন, ‘শহীদ ওসমান হাদিকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা।’ যেকোনো মূল্যে তাঁর হত্যার বিচার চেয়েছেন তিনি। তিনি লিখেন, ‘শহীদ ওসমান হাদির সঙ্গে কারও ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল না। তাঁকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা। যারা মৃত্যু সংবাদের সাথে-সাথে জ্বালাও-পোড়াও শুরু করেছে, অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, তারা বুঝে বা না বুঝে, কার উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করছে?’
মাহদী আমিন লিখেন, ‘গণমাধ্যমে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট, কর্মরত সাংবাদিকদের ভবনে রেখে হত্যাচেষ্টা, সম্পাদক নুরুল কবিরকে হেনস্তা কিংবা বিভিন্ন জায়গায় আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খলা তৈরি, এসব থেকে কার লাভ হচ্ছে? খুনিদের গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব না দিয়ে, ন্যায়বিচারের পথে না গিয়ে, কেন এই পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ?’
তিনি আরও লিখেন, ‘লাশের রাজনীতি, মবের সংস্কৃতি, বিভাজন ও ঘৃণার বয়ান কোনোভাবেই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে না। এই সংকটময় মুহূর্তে সাহসী উদ্ধারকাজের জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরও লিখেন, ‘ওসমান হাদি আমাদের ভাই। যেকোনো মূল্যে তাঁর হত্যার বিচার হতেই হবে। একই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে, হীন রাজনৈতিক স্বার্থে কোনো নিরপরাধ ও গণতন্ত্রকামী মানুষ যেন আর বলি না হন।’

জুলাই ঐক্যের পোস্টে আরও বলা হয়েছে, শহিদ ওসমান বিন হাদি আমাদের জুলাইয়ের অস্তিত্ব। তার প্রতি ফোঁটা রক্তের বদলা বাংলাদেশের মাটিতে নেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। আমরা দেশের বিপ্লবী সকল জনগণকে ধৈর্য ধারণ করার অহ্বান জানাচ্ছি।
১৬ ঘণ্টা আগে
‘আমাদের এই সহযোদ্ধার অকালপ্রয়াণে এনসিপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি,’— শোকবার্তায় লিখেছে এনসিপি।
১৬ ঘণ্টা আগে
ফেসবুক পোস্টে বিএনপি লিখেছে, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত।’
১৬ ঘণ্টা আগে
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা প্রতিযোগিতা করব, কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করব না। আমাদের মাঝে ভালো কাজের প্রতিযোগিতা থাকবে। আপনারা যার ভোট সে দেবেন, যাকে খুশি তাকে দেবেন। মারামারি করবেন না। যারা মারামারি করে, তাদের কাজই হলো মারামারি করে তাদের দলকে উপস্থাপন করা।
১৭ ঘণ্টা আগে