প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন সংগঠন থাকে বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজ যে হতাশা এসেছে তার মূল কারণ সংগঠনের অভাব। বিপ্লবী সংগঠন যদি না থাকে, তাহলে বিপ্লব হয় না।’
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টায় বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে প্রয়াত রাজনীতিবিদ ও লেখক বদরুদ্দীন উমরের শোকসভায় তিনি এসব কথা বলেন। শোকসভাটি শুরু হয় বিকাল সাড়ে ৩টা নাগাদ। বদরুদ্দীন উমরের স্মরণে বক্তব্য দেন দেশের বিভিন্ন লেখক, এক্টিভিস্ট ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজ যারা বিপ্লব করতে চান, সমাজ বদলাতে চান, যারা সাধারণ মানুষের অবস্থার পরিবর্তন করতে চান, তাদেরকে অবশ্যই সংগঠনকে শক্তিশালী ও মজবুত করতে হবে। একেবারে মানুষের কাছে চলে যেতে হবে, তাহলেই সেটা সম্ভব হবে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কমরেড বদরুদ্দীন উমরের সঙ্গে আমার খুব বেশি মেলামেশা করার সুযোগ হয়নি। উপদেষ্টা আবরার সাহেবের বাসায় গিয়েছি, সেখানে তার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছি।’
তিনি আরো বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমর জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তার আদর্শ, সংগ্রামের সঙ্গে কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি। আজকে যারা রাজনীতি করছি, আমরা অত্যন্ত শ্রদ্ধাবোধ করি। কারণ তিনি কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি। আর যারা নতুন প্রজন্মের, তারা উমর সাহেবের কাছ থেকে কতটুকু নিতে পেরেছে সেটা আমার ঠিক জানা নেই।’
‘আলোচনা সভায় একটা কথা খুব জোরেশোরে এসেছে, তা হলো সংগঠন। আমার মনে হয়, ব্যক্তিগত ধারণা থেকে বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন সংগঠন থাকে। আজ যে হতাশা এসেছে তার মূল কারণটা হচ্ছে সংগঠনের অভাব। বিপ্লবী সংগঠন যদি না থাকে, তাহলে বিপ্লব হয় না।’
শোকসভার শুরুতে এক মিনিট দাঁড়িয়ে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এতে কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল সংগীত পরিবেশন করা হয়। শোকসভায় একটি ডকুমেন্টারিও প্রদর্শন করা হয়।
শোকসভায় আরো বক্তব্য দেন মাহবুবউল্লাহ, কমরেড খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, ড. আকমল হোসেন, কমরেড সজীব রায়, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন সংগঠন থাকে বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজ যে হতাশা এসেছে তার মূল কারণ সংগঠনের অভাব। বিপ্লবী সংগঠন যদি না থাকে, তাহলে বিপ্লব হয় না।’
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টায় বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে প্রয়াত রাজনীতিবিদ ও লেখক বদরুদ্দীন উমরের শোকসভায় তিনি এসব কথা বলেন। শোকসভাটি শুরু হয় বিকাল সাড়ে ৩টা নাগাদ। বদরুদ্দীন উমরের স্মরণে বক্তব্য দেন দেশের বিভিন্ন লেখক, এক্টিভিস্ট ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজ যারা বিপ্লব করতে চান, সমাজ বদলাতে চান, যারা সাধারণ মানুষের অবস্থার পরিবর্তন করতে চান, তাদেরকে অবশ্যই সংগঠনকে শক্তিশালী ও মজবুত করতে হবে। একেবারে মানুষের কাছে চলে যেতে হবে, তাহলেই সেটা সম্ভব হবে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কমরেড বদরুদ্দীন উমরের সঙ্গে আমার খুব বেশি মেলামেশা করার সুযোগ হয়নি। উপদেষ্টা আবরার সাহেবের বাসায় গিয়েছি, সেখানে তার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছি।’
তিনি আরো বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমর জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তার আদর্শ, সংগ্রামের সঙ্গে কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি। আজকে যারা রাজনীতি করছি, আমরা অত্যন্ত শ্রদ্ধাবোধ করি। কারণ তিনি কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি। আর যারা নতুন প্রজন্মের, তারা উমর সাহেবের কাছ থেকে কতটুকু নিতে পেরেছে সেটা আমার ঠিক জানা নেই।’
‘আলোচনা সভায় একটা কথা খুব জোরেশোরে এসেছে, তা হলো সংগঠন। আমার মনে হয়, ব্যক্তিগত ধারণা থেকে বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন সংগঠন থাকে। আজ যে হতাশা এসেছে তার মূল কারণটা হচ্ছে সংগঠনের অভাব। বিপ্লবী সংগঠন যদি না থাকে, তাহলে বিপ্লব হয় না।’
শোকসভার শুরুতে এক মিনিট দাঁড়িয়ে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এতে কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল সংগীত পরিবেশন করা হয়। শোকসভায় একটি ডকুমেন্টারিও প্রদর্শন করা হয়।
শোকসভায় আরো বক্তব্য দেন মাহবুবউল্লাহ, কমরেড খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, ড. আকমল হোসেন, কমরেড সজীব রায়, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতির প্রয়োগ— এই দাবিগুলোই রয়েছে ইসলামি দলগুলোর দাবি-দাওয়ার তালিকার শুরুতে, যেগুলো এখনো রয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার টেবিলে। এ কারণেই বিএনপি এ কর্মসূচির সরাসরি বিরোধিতা করে তীব্র সমালোচনা করেছে আন্দোল
১২ ঘণ্টা আগেখেলাফত মজলিস বলছে, দলীয় কোনো সফর নয় এটি। তবে সফরে বিশেষভাবে আফগানিস্তানে মানবাধিকার ও নারী অধিকার বিষয়ে পশ্চিমা মহলে যে সমালোচনা রয়েছে, সে প্রসঙ্গে বাস্তব অবস্থান সরাসরি পরিদর্শন করবেন সফরকারীরা।
১ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা চলমান থাকা অবস্থাতেই রাজপথে আন্দোলনে নেমেছে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি ইসলামি দল। দিনভর মিছিল-সমাবেশে বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারকে নিষ্ক্রিয় অভিহিত করে কঠোর সমালোচনা করেছেন এসব দলের নেতারা। দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তা
১ দিন আগেমির্জা ফখরুল বলেন, জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলোর এই কর্মসূচির কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনা চলছিল, চলছে। এ অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচির অর্থই হচ্ছে একটা অহেতুক চাপ তৈরির চেষ্টা করা।
১ দিন আগে