প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপি আন্দোলনে ‘ব্যর্থ’ হয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আতঙ্ক ছড়ানোর পরিকল্পনা করছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, নির্বাচনে আতঙ্ক ছড়াতে প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও প্রার্থীদের হত্যার পরিকল্পনা করছে বিএনপি। এ প্রেক্ষাপটে দলীয় প্রার্থী, নেতাকর্মীসহ সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
শনিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক প্রেসব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ৭ জানুয়ারি ভোটার উপস্থিতি নিয়ে প্রয়োজনে লাশ বানিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে জনগনকে ভোটকেন্দ্রে আসা থেকে বিরত রাখতে। আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সকলে সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, লন্ডন থেকে বার্তা দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে গুপ্ত হত্যার পথে তারা এগিয়ে যাবে। হয়ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রার্থীকে লাশ বানানোর চক্রান্ত আছে নির্বাচনকে ঘিরে। সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। খুবই ভয়াবহ পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রস্তুতি নিচ্ছে ভয়ংকর কোন হামলা, গুপ্ত হত্যার দিকে যাচ্ছে এমন খবর পাচ্ছি। নেতাকর্মীদের সতর্ক করছি। নির্বাচন আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ আমাদের অতিক্রম করতে হবে। সারাদেশের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে।
নতুন বছরে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নতুন যাত্রা শুরু হবে জানিয়ে দলীয় প্রার্থীসহ সকলকে নির্বাচনি আচরণবিধি মেনে চলার কড়া নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে বাচিয়ে রাখতে হলে এ নির্বাচনে নৌকার বিজয়ের কোন বিকল্প নেই।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নিজেরাই নিজেদের অপকর্ম ও নেতিবাচক রাজনীতির জন্য নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংসের জন্য দায়ী। অন্য কেউ নয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
বিএনপি আন্দোলনে ‘ব্যর্থ’ হয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আতঙ্ক ছড়ানোর পরিকল্পনা করছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, নির্বাচনে আতঙ্ক ছড়াতে প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও প্রার্থীদের হত্যার পরিকল্পনা করছে বিএনপি। এ প্রেক্ষাপটে দলীয় প্রার্থী, নেতাকর্মীসহ সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
শনিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক প্রেসব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ৭ জানুয়ারি ভোটার উপস্থিতি নিয়ে প্রয়োজনে লাশ বানিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে জনগনকে ভোটকেন্দ্রে আসা থেকে বিরত রাখতে। আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সকলে সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, লন্ডন থেকে বার্তা দেয়া হয়েছে প্রয়োজনে গুপ্ত হত্যার পথে তারা এগিয়ে যাবে। হয়ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রার্থীকে লাশ বানানোর চক্রান্ত আছে নির্বাচনকে ঘিরে। সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। খুবই ভয়াবহ পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রস্তুতি নিচ্ছে ভয়ংকর কোন হামলা, গুপ্ত হত্যার দিকে যাচ্ছে এমন খবর পাচ্ছি। নেতাকর্মীদের সতর্ক করছি। নির্বাচন আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ আমাদের অতিক্রম করতে হবে। সারাদেশের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে।
নতুন বছরে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নতুন যাত্রা শুরু হবে জানিয়ে দলীয় প্রার্থীসহ সকলকে নির্বাচনি আচরণবিধি মেনে চলার কড়া নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে বাচিয়ে রাখতে হলে এ নির্বাচনে নৌকার বিজয়ের কোন বিকল্প নেই।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নিজেরাই নিজেদের অপকর্ম ও নেতিবাচক রাজনীতির জন্য নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংসের জন্য দায়ী। অন্য কেউ নয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১০ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
১০ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
১১ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
১২ ঘণ্টা আগে