৯৫ দিন পর ভারত পালিয়ে যান ওবায়দুল কাদের!

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই আন্দোলন দমাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট ওবায়দুল কাদেরের এই মন্তব্যে আন্দোলন আরও বেগবান হয়। যার পরিণতিতে শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়। যে কারণে শেখ হাসিনাও কাদেরের ওপর ছিলেন বিরক্ত। তাকে নিয়ে ছাত্র-জনতার মধ্যেও ছিল ব্যাপক প্রতিক্রিয়া।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে নিশ্চিত করা হয়, ৮ই নভেম্বর ওবায়দুল কাদের কলকাতায় পৌঁছেছেন। ৫ই আগস্ট থেকে ৯৫ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কীভাবে ছিলেন কাদের!

কাদের কীভাবে দেশ ছাড়লেন? তথ্য রয়েছে, এক বিশেষ স্থানে আদর-যত্নে দিন কাটাচ্ছিলেন তিনি। একইসাথে, কীভাবে দেশ ছাড়বেন তার ফন্দি-ফিকির করছিলেন। সবুজ সংকেত আসার পর সড়কপথে বিশেষ ব্যবস্থায় ভারতের মেঘালয়ের রাজধানী শিলং পৌঁছান। সেখান থেকে যান কলকাতা।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পতনের পর সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ আওয়ামী দোসরদের অনেকেই দেশ ছেড়েছেন। তবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এখন কোথায়, এমন প্রশ্ন অনেকদিন ধরেই ছিল। সর্বশেষ জানা গেল- দিল্লি নয়, কলকাতাতেই তিনি অবস্থান করবেন এমনটাই জানা গেল।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মাহিন সরকারকে বহিষ্কার

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত কোমো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে মাহিন সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের জন্য স্বতন্ত্রদের একটি প্যানেল 'ডিইউ ফার্স্টে'র হয়ে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হিসাবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন।

১৯ ঘণ্টা আগে

ডাকসুর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ও জমার সময় বাড়ল

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহীরা মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

২১ ঘণ্টা আগে

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি : ছাত্রদল

তিনি বলেন, ‘আজকে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ এবং কেন্দ্রীয় ডাকসুর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের শেষ দিন। তারই ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ছাত্রদলের কিছু শিক্ষার্থী এবং কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যায় বিকাল সাড়ে ৩টার পরে। ঠিক সেই সময় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের একদল উগ্র শ

১ দিন আগে

ডাকসু নির্বাচন— কোন প্যানেলে ভিপি-জিএস প্রার্থী কারা

এর বাইরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিতমুখ উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল। ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ স্লোগান নিয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদ সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা লড়বেন আরেকটি প্যানেল নিয়ে। রয়েছে আরও কিছু স্বতন্ত্র প্যানেল, যেগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

১ দিন আগে