প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপি লাল কার্ড খেয়ে ফাউল করে রাজনীতির মাঠ থেকে বিদায় নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, বিএনপি কোথায়? পালিয়ে গেছে। তো কার সঙ্গে খেলবেন? ১৮৯৬ জন (নির্বাচনের প্রার্থী) আছেন, এখনো খেলার জন্য প্রস্তুত। ওরা (বিএনপি) পালিয়ে গেছে, পল্টনের খাদে পড়ে গেছে বিএনপির এক দফা।
শুক্রবার বিকেলে বরিশাল নগরের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্যে কাদের এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, খেলা হবে, জোরদার খেলা হবে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা বসে আছেন, বিজয়ের লাল সূর্যের পতাকা হাতে। ৭ জানুয়ারি বিজয়ের বন্দরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা পৌঁছাব ইনশাল্লাহ।
তিনি বলেন, এই বরিশাল ছিল বঙ্গবন্ধুর আন্দোলনের দুর্গম দুর্জয় ঘাঁটি। আজকের বরিশাল শেখ হাসিনার দুর্জয় ঘাঁটি। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই।
বাংলাদেশে এমন নেতা নেই, যে নেতা নির্বাচনী ইশতেহারে বলেন- অতীতে যদি ভুল করে থাকি সামনে সেই ভুল সংশোধন করব। এমন সৎ সাহস বাংলাদেশের রাজনীতিকদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কন্যা ছাড়া আর কেউই দেখাতে পারেননি। ভুল থেকে শিক্ষা নেবেন, ক্ষমতার দাপটে নেতারা এটা স্বীকার করেন না। কিন্তু শেখ হাসিনা স্বীকার করেছেন।
৭ জানুয়ারি বিপুল ভোটের খেলা হবে উল্লেখ করে কাদের বলেন, সব সংকট-সব দুঃসময়ে, ৭৫-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর রক্তভেজা মাটিতে শেখ রেহানা ছিলেন তার (শেখ হাসিনার) সহযোদ্ধা। আজ বরিশালের মাটিতে তারা দুই বোন পাশাপাশি বসে আছেন নির্ভয়ে। আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না বঙ্গবন্ধুর কন্যা, জনগণ আমাদের শক্তি। কারও হুমকি-ধমকিতে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা মাথা নত করেন না।
বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন ও বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুসের সঞ্চালনায় জনসভায় বক্তব্য রাখেন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, বরিশাল-৬ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবদুল হাফিজ মল্লিক নৌকা, বরিশালের সন্তান অভিনেতা মীর সাব্বির, অভিনেত্রী তারিন জাহান প্রমুখ।
আরও বক্তব্য রাখেন বরিশাল-২ আসনে জোটের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পিরোজপুর-২ আসনে জোটের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ঝালকাঠি-১ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
বিএনপি লাল কার্ড খেয়ে ফাউল করে রাজনীতির মাঠ থেকে বিদায় নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, বিএনপি কোথায়? পালিয়ে গেছে। তো কার সঙ্গে খেলবেন? ১৮৯৬ জন (নির্বাচনের প্রার্থী) আছেন, এখনো খেলার জন্য প্রস্তুত। ওরা (বিএনপি) পালিয়ে গেছে, পল্টনের খাদে পড়ে গেছে বিএনপির এক দফা।
শুক্রবার বিকেলে বরিশাল নগরের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্যে কাদের এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, খেলা হবে, জোরদার খেলা হবে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা বসে আছেন, বিজয়ের লাল সূর্যের পতাকা হাতে। ৭ জানুয়ারি বিজয়ের বন্দরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা পৌঁছাব ইনশাল্লাহ।
তিনি বলেন, এই বরিশাল ছিল বঙ্গবন্ধুর আন্দোলনের দুর্গম দুর্জয় ঘাঁটি। আজকের বরিশাল শেখ হাসিনার দুর্জয় ঘাঁটি। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই।
বাংলাদেশে এমন নেতা নেই, যে নেতা নির্বাচনী ইশতেহারে বলেন- অতীতে যদি ভুল করে থাকি সামনে সেই ভুল সংশোধন করব। এমন সৎ সাহস বাংলাদেশের রাজনীতিকদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কন্যা ছাড়া আর কেউই দেখাতে পারেননি। ভুল থেকে শিক্ষা নেবেন, ক্ষমতার দাপটে নেতারা এটা স্বীকার করেন না। কিন্তু শেখ হাসিনা স্বীকার করেছেন।
৭ জানুয়ারি বিপুল ভোটের খেলা হবে উল্লেখ করে কাদের বলেন, সব সংকট-সব দুঃসময়ে, ৭৫-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর রক্তভেজা মাটিতে শেখ রেহানা ছিলেন তার (শেখ হাসিনার) সহযোদ্ধা। আজ বরিশালের মাটিতে তারা দুই বোন পাশাপাশি বসে আছেন নির্ভয়ে। আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না বঙ্গবন্ধুর কন্যা, জনগণ আমাদের শক্তি। কারও হুমকি-ধমকিতে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা মাথা নত করেন না।
বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন ও বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুসের সঞ্চালনায় জনসভায় বক্তব্য রাখেন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, বরিশাল-৬ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবদুল হাফিজ মল্লিক নৌকা, বরিশালের সন্তান অভিনেতা মীর সাব্বির, অভিনেত্রী তারিন জাহান প্রমুখ।
আরও বক্তব্য রাখেন বরিশাল-২ আসনে জোটের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পিরোজপুর-২ আসনে জোটের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ঝালকাঠি-১ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১০ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
১০ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
১১ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
১২ ঘণ্টা আগে