প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
শনিবার (১০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে দেশত্যাগে বাধ্য করার প্রতিবাদে এবং তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ সময় শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার শপথবাক্য পাঠ করেন নেতাকর্মীরা।
এর আগে উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার সব ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা উপজেলা পরিষদ চত্বরে এসে সমবেত হন। তাদের হাতে দেশীয় অস্ত্র, লাঠি, রড, পাইপ, বইঠা ছিল। বেলা ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল হওয়ার কথা থাকলেও সকাল ৯টার মধ্যে উপজেলা পরিষদের মাঠসহ আশপাশের এলাকা নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে পূর্ণ হয়ে যায়।
বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতির সামনে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান নেতাকর্মীদের শপথবাক্য পাঠ করান। সবাই শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার শপথ নেন। পরে আশপাশের এলাকা নেতাকর্মীদের স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে।
সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যত দিন দেশে ফিরে না আসবেন, তত দিন আমাদের এই সংগ্রাম চলবে। আমরা রাজপথে আছি, রাজপথেই থাকবো।’
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কেউ মনোবল হারাবেন না। আমাদের প্রিয় নেত্রী খুব শিগগিরই দেশে ফিরে এসে এই দলের হাল ধরবেন।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম শাহাবুদ্দিন আজম, কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ, সহসভাপতি মুজিবুর রহমান হাওলাদার, গোলাম কিবরিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এইচ এম অহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক মতিয়ার রহমান হাজরা, কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক নিখিল দত্ত, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দেব দুলাল বসু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বাবুল হাজরা, সহসভাপতি নজরুল ইসলাম হাজরা, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি খায়রুল রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক বাবলু হাজরা, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তালুকদার এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান প্রমুখ।
শনিবার (১০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে দেশত্যাগে বাধ্য করার প্রতিবাদে এবং তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ সময় শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার শপথবাক্য পাঠ করেন নেতাকর্মীরা।
এর আগে উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার সব ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা উপজেলা পরিষদ চত্বরে এসে সমবেত হন। তাদের হাতে দেশীয় অস্ত্র, লাঠি, রড, পাইপ, বইঠা ছিল। বেলা ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল হওয়ার কথা থাকলেও সকাল ৯টার মধ্যে উপজেলা পরিষদের মাঠসহ আশপাশের এলাকা নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে পূর্ণ হয়ে যায়।
বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতির সামনে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান নেতাকর্মীদের শপথবাক্য পাঠ করান। সবাই শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার শপথ নেন। পরে আশপাশের এলাকা নেতাকর্মীদের স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে।
সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যত দিন দেশে ফিরে না আসবেন, তত দিন আমাদের এই সংগ্রাম চলবে। আমরা রাজপথে আছি, রাজপথেই থাকবো।’
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কেউ মনোবল হারাবেন না। আমাদের প্রিয় নেত্রী খুব শিগগিরই দেশে ফিরে এসে এই দলের হাল ধরবেন।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম শাহাবুদ্দিন আজম, কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ, সহসভাপতি মুজিবুর রহমান হাওলাদার, গোলাম কিবরিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এইচ এম অহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক মতিয়ার রহমান হাজরা, কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক নিখিল দত্ত, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দেব দুলাল বসু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বাবুল হাজরা, সহসভাপতি নজরুল ইসলাম হাজরা, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি খায়রুল রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক বাবলু হাজরা, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তালুকদার এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান প্রমুখ।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১০ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে