প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মির্জা ফখরুল কীভাবে জানলেন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এখনো আগের জায়গায় আছে—প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি পাল্টা প্রশ্ন রেখে আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর বক্তব্য কি ফখরুল সাহেব শোনেননি?’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে একটি এতিমখানায় খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণবিষয়ক উপকমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
কাদের বলেন, ‘ফখরুলের জবাব ডোনাল্ড লু তার বক্তব্যে পরিষ্কার করেছেন। এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নতুন কিছু বলতে চাই না। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন সহকারী মন্ত্রী। এখানে তিনি যে কথা বলেছেন, এর পরে ফখরুল সাহেবের যে বক্তব্য তার কোনো মূল্য নেই।
কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন আমাদের গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন, স্বাধীনতার আদর্শের প্রত্যাবর্তন, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের প্রত্যাবর্তন, মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনী জয় বাংলার প্রত্যাবর্তন। এটাই হলো সত্য। তিনি এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছিল।’
গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের নানা উন্নয়নের বর্ণনা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলে বাংলাদেশের এই পরিবর্তন চোখে পড়ছে। এই সত্যকে যারা অস্বীকার করে তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। তারা ঈর্ষায়-হিংসায় জ্বলে যাচ্ছে। তাদের পছন্দ হচ্ছে না।’
কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন শেখ হাসিনাই করেছেন। এর আগে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন, পকেটের উন্নয়ন করেছেন। শেখ হাসিনার মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত একজন সত্যিকারের সৎ মানুষ। তার এই সততা আজকে সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হচ্ছে।’
শেখ হাসিনার জন্য দোয়া প্রার্থনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশকে তিনি আরও...এই বয়সেও যিনি সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমান। আজকে তিন ঘণ্টা বৈঠক করলাম, যাওয়ার সময় বললেন আমার এখনো ১০টি প্রোগ্রাম হাতে আছে। এ তো আমাদের পক্ষে সম্ভব না।
‘হয়তো প্রোগ্রাম শেষ করে গণভবনে নিজের বাসভবনে সেখানে হয়তো উঠছেন, তখন সন্ধ্যা হয়ে গেছে। দুপুরের খাবার সন্ধ্যার পর খাচ্ছেন। এভাবে তিনি দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন করছেন,’ বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল কীভাবে জানলেন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এখনো আগের জায়গায় আছে—প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি পাল্টা প্রশ্ন রেখে আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর বক্তব্য কি ফখরুল সাহেব শোনেননি?’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে একটি এতিমখানায় খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণবিষয়ক উপকমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
কাদের বলেন, ‘ফখরুলের জবাব ডোনাল্ড লু তার বক্তব্যে পরিষ্কার করেছেন। এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নতুন কিছু বলতে চাই না। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন সহকারী মন্ত্রী। এখানে তিনি যে কথা বলেছেন, এর পরে ফখরুল সাহেবের যে বক্তব্য তার কোনো মূল্য নেই।
কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন আমাদের গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন, স্বাধীনতার আদর্শের প্রত্যাবর্তন, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের প্রত্যাবর্তন, মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনী জয় বাংলার প্রত্যাবর্তন। এটাই হলো সত্য। তিনি এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছিল।’
গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের নানা উন্নয়নের বর্ণনা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলে বাংলাদেশের এই পরিবর্তন চোখে পড়ছে। এই সত্যকে যারা অস্বীকার করে তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। তারা ঈর্ষায়-হিংসায় জ্বলে যাচ্ছে। তাদের পছন্দ হচ্ছে না।’
কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন শেখ হাসিনাই করেছেন। এর আগে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন, পকেটের উন্নয়ন করেছেন। শেখ হাসিনার মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত একজন সত্যিকারের সৎ মানুষ। তার এই সততা আজকে সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হচ্ছে।’
শেখ হাসিনার জন্য দোয়া প্রার্থনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশকে তিনি আরও...এই বয়সেও যিনি সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমান। আজকে তিন ঘণ্টা বৈঠক করলাম, যাওয়ার সময় বললেন আমার এখনো ১০টি প্রোগ্রাম হাতে আছে। এ তো আমাদের পক্ষে সম্ভব না।
‘হয়তো প্রোগ্রাম শেষ করে গণভবনে নিজের বাসভবনে সেখানে হয়তো উঠছেন, তখন সন্ধ্যা হয়ে গেছে। দুপুরের খাবার সন্ধ্যার পর খাচ্ছেন। এভাবে তিনি দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন করছেন,’ বলেন তিনি।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে