প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগামী ৭ তারিখে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়ে নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালিমা লেপন করবে দেশের জনগণ।
মঙ্গলবার দুপুরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের প্রায় ২০ কিলোমিটার প্রদক্ষিণ করে তাপবিদ্যুৎ ফটক এলাকা পর্যন্ত বিজয় র্যালির শুরুতে পথসভায় তিনি এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ আজকে নির্বাচনমুখী, মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। এটি নির্বাচন বর্জনকারী ও প্রতিহতকারীদের মুখে চপেটাঘাত।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এ শোভাযাত্রায় তিনশতাধিক যানবাহনে দল ও অঙ্গ সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ অংশ নেয়।
ড. হাছান বলেন, একজন কাজের লোক ডিউটি করে আট ঘণ্টা আর আমি সময় দেই ১৬ থেকে ২০ ঘণ্টা। সকাল আটটায় ঘুম থেকে উঠে রাতের দুইটার আগ পর্যন্ত কোনো ঘুম নেই। একজন রাখাল যেভাবে খাটে, আপনাদের সন্তান হিসেবে আমি সেই পরিমাণ খাটাখাটি করি।
তিনি আরও বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ, এই রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী অংশে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, এগুলো আপনারা মাথায় রাখবেন। ৭ তারিখ মা-বোন, বউ-বাচ্চা ও নাতিদের নিয়ে ভোট সেন্টারে যাবেন, যারা ভোট বর্জন করতে চেয়েছিল, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমরা তাদের মুখে কালিমা লেপন করে দেব ইনশআল্লাহ।
দেশের উন্নয়ন নিয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ রচনার এবং তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনার সার্থকতা এখানেই যে, আজকে পাকিস্তান আমাদের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে, পাকিস্তান এখন বাংলাদেশ হতে চায়।
নিজ নির্বাচনী এলাকা রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও বোয়ালখালী অংশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র বাংলাদেশ আজকে বদলে গেছে। ১৫ বছর আগে উত্তর রাঙ্গুনিয়ার এক থেকে আরেক প্রান্তে যেতে সকাল থেকে বিকেল গড়িয়ে যেত। সঙ্গে পোটলা নিয়ে যেতে হতো। সড়কগুলোর এমন করুণ অবস্থা ছিল যে মানুষের কোমর ব্যাথা হয়ে যেত। আর এখন সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় যেকোনো প্রান্তে পৌঁছানো যায়।
তিনি বলেন, বর্তমানে গ্রামের আর শহরের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে এখন টিভি-ফ্রিজ, ইন্টারনেটের লাইন, এগুলো আগে ছিল না। এগুলো সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে।
মুক্তিযুদ্ধে এলাকার মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষা স্মরণ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই রাঙ্গুনিয়ার অনেক মানুষ জীবন দিয়েছে। অনেককে কর্ণফুলী নদীর তীরে দাঁড় করিয়ে গুলি করে নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে। চন্দ্রঘোনায় পাকিস্তানিদের ক্যাম্প থেকে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নির্যাতন চালানো হতো। পদুয়া ইউনিয়নে একদিনে ১২শ বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিল। রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন জায়গাতেও বহু বাড়ি-ঘর জ্বালানো হয়েছে।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, উত্তরজেলা আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে আবুল কাশেম চিশতি, মো. শাহজাহান সিকদার, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. ইদ্রিছ আজগর, মুহাম্মদ আলী শাহ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ইফতেখার হোসেন বাবুল, আকতার হোসেন খান, শফিকুল ইসলাম, আবদুল মোনাফ সিকদার, ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার প্রমুখ মন্ত্রীর সঙ্গে শোভাযাত্রায় ছিলেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগামী ৭ তারিখে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়ে নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালিমা লেপন করবে দেশের জনগণ।
মঙ্গলবার দুপুরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের প্রায় ২০ কিলোমিটার প্রদক্ষিণ করে তাপবিদ্যুৎ ফটক এলাকা পর্যন্ত বিজয় র্যালির শুরুতে পথসভায় তিনি এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ আজকে নির্বাচনমুখী, মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। এটি নির্বাচন বর্জনকারী ও প্রতিহতকারীদের মুখে চপেটাঘাত।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এ শোভাযাত্রায় তিনশতাধিক যানবাহনে দল ও অঙ্গ সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ অংশ নেয়।
ড. হাছান বলেন, একজন কাজের লোক ডিউটি করে আট ঘণ্টা আর আমি সময় দেই ১৬ থেকে ২০ ঘণ্টা। সকাল আটটায় ঘুম থেকে উঠে রাতের দুইটার আগ পর্যন্ত কোনো ঘুম নেই। একজন রাখাল যেভাবে খাটে, আপনাদের সন্তান হিসেবে আমি সেই পরিমাণ খাটাখাটি করি।
তিনি আরও বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ, এই রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী অংশে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, এগুলো আপনারা মাথায় রাখবেন। ৭ তারিখ মা-বোন, বউ-বাচ্চা ও নাতিদের নিয়ে ভোট সেন্টারে যাবেন, যারা ভোট বর্জন করতে চেয়েছিল, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমরা তাদের মুখে কালিমা লেপন করে দেব ইনশআল্লাহ।
দেশের উন্নয়ন নিয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ রচনার এবং তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনার সার্থকতা এখানেই যে, আজকে পাকিস্তান আমাদের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে, পাকিস্তান এখন বাংলাদেশ হতে চায়।
নিজ নির্বাচনী এলাকা রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও বোয়ালখালী অংশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র বাংলাদেশ আজকে বদলে গেছে। ১৫ বছর আগে উত্তর রাঙ্গুনিয়ার এক থেকে আরেক প্রান্তে যেতে সকাল থেকে বিকেল গড়িয়ে যেত। সঙ্গে পোটলা নিয়ে যেতে হতো। সড়কগুলোর এমন করুণ অবস্থা ছিল যে মানুষের কোমর ব্যাথা হয়ে যেত। আর এখন সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় যেকোনো প্রান্তে পৌঁছানো যায়।
তিনি বলেন, বর্তমানে গ্রামের আর শহরের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে এখন টিভি-ফ্রিজ, ইন্টারনেটের লাইন, এগুলো আগে ছিল না। এগুলো সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে।
মুক্তিযুদ্ধে এলাকার মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষা স্মরণ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে এই রাঙ্গুনিয়ার অনেক মানুষ জীবন দিয়েছে। অনেককে কর্ণফুলী নদীর তীরে দাঁড় করিয়ে গুলি করে নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে। চন্দ্রঘোনায় পাকিস্তানিদের ক্যাম্প থেকে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নির্যাতন চালানো হতো। পদুয়া ইউনিয়নে একদিনে ১২শ বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিল। রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন জায়গাতেও বহু বাড়ি-ঘর জ্বালানো হয়েছে।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, উত্তরজেলা আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে আবুল কাশেম চিশতি, মো. শাহজাহান সিকদার, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. ইদ্রিছ আজগর, মুহাম্মদ আলী শাহ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ইফতেখার হোসেন বাবুল, আকতার হোসেন খান, শফিকুল ইসলাম, আবদুল মোনাফ সিকদার, ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার প্রমুখ মন্ত্রীর সঙ্গে শোভাযাত্রায় ছিলেন।
তিনি বলেন, 'আমরা চাই আগামী নির্বাচনটা হোক, জনগণের ভোটে হোক। সবাই মিলে নির্বাচন করি, যারাই জিতবে তারা সরকার গঠন করুক। এরপর আলোচনা হোক দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমরা আর মারামারি চাই না, আর প্রাণ দিতে চাই না। বাচ্চাদেরও যেন প্রাণ দিতে না হয়।'
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে আইনি ভিত্তি ও এ সনদ বাস্তবায়নে আদেশ জারি— জুলাই জাতীয় সনদে সইয়ের জন্য এ দুই শর্ত দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, এ দুই শর্ত না মানলে তারা জুলাই সনদে সই করবেন না।
১৫ ঘণ্টা আগেভোটগ্রহণ হবে ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে। ভোট পরিচালনায় থাকবেন ২১২ জন শিক্ষক। এর মধ্যে ১৭ জন প্রিসাইডিং অফিসার এবং বাকিরা সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া ৯১ জন পোলিং অফিসার দায়িত্বে আছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেএ নির্বাচনে ভিপি ভিপি নির্বাচিত হয়েছেন শিবির সমর্থিত ‘সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের ইব্রাহিম হোসেন রনি, জিএস হয়েছেন একই প্যানেলের সাঈদ বিন হাবিব৷ শীর্ষ তিন পদের তৃতীয়টি গেছে ছাত্রদলের ঘরে, জয় পেয়েছেন আইয়ুবুর রহমান তৌফিক।
১৯ ঘণ্টা আগে