
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন এবং ইতিহাস সংরক্ষণে অধ্যাদেশ জারি করেছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়। অধ্যাদেশে মোট ৬টি অধ্যায় সন্নিবেশিত করা হয়েছে। অধ্যায়গুলোতে ধারা, উপধারা দিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়। অধ্যাদেশে পাকিস্তান সরকারের বর্ণবাদী, নিপীড়নমূলক ও বৈষম্যমূলক নীতি এবং বাংলাদেশের জনগণকে নির্বিচারে গণহত্যার কারণে মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্যতার কথা বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে জনগণের অব্যাহত সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার পরও সুবিচার, মর্যাদাপূর্ণ গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য ৫৪ বছরেও অর্জিত হয়নি বলে উল্লেখ করা হয়। অধ্যাদেশে জানুয়ারি ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে দলীয়করণ, দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ফলে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান অকার্যকর, অন্যায়ভাবে শক্তি প্রয়োগ করে বিরোধীমত দমন, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, দেশের অর্থ পাচার, লুটপাট, নারী ও সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী কাঠামোগত সহিংসতার শিকার, জনগণের বাক-স্বাধীনতা ও ভোটাধিকার হরণ ও দেশের সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করে জনগণকে শঙ্কিত করা হয়েছে বলে প্রারম্ভিক কথায় জানানো হয়।
অধ্যাদেশের শুরুতে আরও বলা হয়, ‘যেহেতু জুলাই ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে দল-মত-ধর্ম-বর্ণ-নারী-পুরুষ নির্বিশেষে আপামর জনতার দীর্ঘ পনেরো বৎসরের ফ্যাসিবাদ ও বিচারহীনতার ফলে পুঞ্জীভূত ক্ষোভ এক দুর্দম গণআন্দোলন হইতে ক্রমান্বয়ে গণঅভ্যুত্থানে রূপ লাভ করিয়া ০৫ আগস্ট, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে ফ্যাসিবাদী শাসককে জনগণের কাছে পরাজিত হইয়া দেশ ছাড়িয়া পলায়নে বাধ্য করিয়াছে; এবং যেহেতু উক্ত গণঅভ্যুত্থানে ব্যাপকসংখ্যক নারী ও পুরুষ অংশগ্রহণ করিয়াছেন এবং দেশব্যাপী সহস্রাধিক নিরস্ত্র দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা শহীদ হইয়াছেন, অগণিত মানুষ অতি গুরুতর আহত বা গুরুতর আহত বা আহত হইয়াছেন এবং অধিকাংশই আঘাত ও নৃশংসতার বিভীষিকায় পর্যুদস্ত এবং তাঁহাদের এই আত্মত্যাগকে যথার্থ সম্মান প্রদর্শন অপরিহার্য এবং এহেন ত্যাগের দৃষ্টান্ত জাতির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও রাষ্ট্র পুনর্গঠনের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় হিসাবে সমুন্নত রাখা কর্তব্য।’
গেজেটে মোট ৬টি অধ্যায় রয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে বলা হয়েছে-‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন অধ্যাদেশ, ২০২৫’ নামে অভিহিত হইবে।’
দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে-অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা, কার্যাবলি, কর্মচারী, ইত্যাদি। ‘এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ সাধন ও পুনর্বাসনের নিমিত্ত মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠিত ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ এমনভাবে বহাল থাকিবে যেন উহা এই অধ্যাদেশের অধীন প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে।’
তৃতীয় অধ্যায়ে তালিকা, চিকিৎসা, আর্থিক সহায়তা, পুনর্বাসন, ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তর আলোকপাত করা হয়েছে। একই সঙ্গে শহীদ সংখ্যা ৮৩৪ ও আহত যোদ্ধাদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে উল্লেখ আছে এ অধ্যায়ে।
চতুর্থ অধ্যায়ে বর্ণনা করা হয়েছে অপরাধ ও বিচার প্রসঙ্গে। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে-‘যদি কোনো ব্যক্তি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য বা যে কোনো শ্রেণির আহত জুলাই যোদ্ধা না হওয়া সত্ত্বেও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বা জ্ঞাতসারে কোনো মিথ্যা বা বিকৃত তথ্য প্রদান বা তথ্য গোপন করিয়া বা বিভ্রান্তিকর কাগজাদি দাখিল করিয়া নিজেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য বা আহত জুলাই যোদ্ধা দাবি করেন বা গ্রহণ করেন তাহা হইলে তিনি এই অধ্যাদেশের অধীন অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন। কোনো ব্যক্তি উপধারা (১)-এ বর্ণিত অপরাধ সংঘটন করিলে তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসরের কারাদণ্ড এবং অনধিক ২ (দুই) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উপধারা (১)-এ উল্লিখিত গৃহীত সুবিধা বা আর্থিক সহায়তার দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।’
এবং ষষ্ঠ অধ্যায়ে বিবিধে বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে-‘বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা। (১) এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে। (২) বিশেষ করিয়া এবং উপরিউক্ত ক্ষমতার সামগ্রিকতাকে ক্ষুণ্ন না করিয়া, অনুরূপ বিধিতে নিম্নবর্ণিত সকল অথবা যে কোনো বিষয়ে বিধান করা যাইবে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন এবং ইতিহাস সংরক্ষণে অধ্যাদেশ জারি করেছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়। অধ্যাদেশে মোট ৬টি অধ্যায় সন্নিবেশিত করা হয়েছে। অধ্যায়গুলোতে ধারা, উপধারা দিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়। অধ্যাদেশে পাকিস্তান সরকারের বর্ণবাদী, নিপীড়নমূলক ও বৈষম্যমূলক নীতি এবং বাংলাদেশের জনগণকে নির্বিচারে গণহত্যার কারণে মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্যতার কথা বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে জনগণের অব্যাহত সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার পরও সুবিচার, মর্যাদাপূর্ণ গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য ৫৪ বছরেও অর্জিত হয়নি বলে উল্লেখ করা হয়। অধ্যাদেশে জানুয়ারি ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে দলীয়করণ, দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ফলে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান অকার্যকর, অন্যায়ভাবে শক্তি প্রয়োগ করে বিরোধীমত দমন, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, দেশের অর্থ পাচার, লুটপাট, নারী ও সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী কাঠামোগত সহিংসতার শিকার, জনগণের বাক-স্বাধীনতা ও ভোটাধিকার হরণ ও দেশের সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করে জনগণকে শঙ্কিত করা হয়েছে বলে প্রারম্ভিক কথায় জানানো হয়।
অধ্যাদেশের শুরুতে আরও বলা হয়, ‘যেহেতু জুলাই ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে দল-মত-ধর্ম-বর্ণ-নারী-পুরুষ নির্বিশেষে আপামর জনতার দীর্ঘ পনেরো বৎসরের ফ্যাসিবাদ ও বিচারহীনতার ফলে পুঞ্জীভূত ক্ষোভ এক দুর্দম গণআন্দোলন হইতে ক্রমান্বয়ে গণঅভ্যুত্থানে রূপ লাভ করিয়া ০৫ আগস্ট, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে ফ্যাসিবাদী শাসককে জনগণের কাছে পরাজিত হইয়া দেশ ছাড়িয়া পলায়নে বাধ্য করিয়াছে; এবং যেহেতু উক্ত গণঅভ্যুত্থানে ব্যাপকসংখ্যক নারী ও পুরুষ অংশগ্রহণ করিয়াছেন এবং দেশব্যাপী সহস্রাধিক নিরস্ত্র দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা শহীদ হইয়াছেন, অগণিত মানুষ অতি গুরুতর আহত বা গুরুতর আহত বা আহত হইয়াছেন এবং অধিকাংশই আঘাত ও নৃশংসতার বিভীষিকায় পর্যুদস্ত এবং তাঁহাদের এই আত্মত্যাগকে যথার্থ সম্মান প্রদর্শন অপরিহার্য এবং এহেন ত্যাগের দৃষ্টান্ত জাতির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও রাষ্ট্র পুনর্গঠনের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় হিসাবে সমুন্নত রাখা কর্তব্য।’
গেজেটে মোট ৬টি অধ্যায় রয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে বলা হয়েছে-‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন অধ্যাদেশ, ২০২৫’ নামে অভিহিত হইবে।’
দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে-অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা, কার্যাবলি, কর্মচারী, ইত্যাদি। ‘এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ সাধন ও পুনর্বাসনের নিমিত্ত মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠিত ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ এমনভাবে বহাল থাকিবে যেন উহা এই অধ্যাদেশের অধীন প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে।’
তৃতীয় অধ্যায়ে তালিকা, চিকিৎসা, আর্থিক সহায়তা, পুনর্বাসন, ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তর আলোকপাত করা হয়েছে। একই সঙ্গে শহীদ সংখ্যা ৮৩৪ ও আহত যোদ্ধাদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে উল্লেখ আছে এ অধ্যায়ে।
চতুর্থ অধ্যায়ে বর্ণনা করা হয়েছে অপরাধ ও বিচার প্রসঙ্গে। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে-‘যদি কোনো ব্যক্তি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য বা যে কোনো শ্রেণির আহত জুলাই যোদ্ধা না হওয়া সত্ত্বেও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বা জ্ঞাতসারে কোনো মিথ্যা বা বিকৃত তথ্য প্রদান বা তথ্য গোপন করিয়া বা বিভ্রান্তিকর কাগজাদি দাখিল করিয়া নিজেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য বা আহত জুলাই যোদ্ধা দাবি করেন বা গ্রহণ করেন তাহা হইলে তিনি এই অধ্যাদেশের অধীন অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন। কোনো ব্যক্তি উপধারা (১)-এ বর্ণিত অপরাধ সংঘটন করিলে তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসরের কারাদণ্ড এবং অনধিক ২ (দুই) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উপধারা (১)-এ উল্লিখিত গৃহীত সুবিধা বা আর্থিক সহায়তার দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।’
এবং ষষ্ঠ অধ্যায়ে বিবিধে বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে-‘বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা। (১) এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে। (২) বিশেষ করিয়া এবং উপরিউক্ত ক্ষমতার সামগ্রিকতাকে ক্ষুণ্ন না করিয়া, অনুরূপ বিধিতে নিম্নবর্ণিত সকল অথবা যে কোনো বিষয়ে বিধান করা যাইবে।’

এর আগে আজ সোমবার সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হলো কোথায়? একটু মাঝেমধ্যে দু-একটা খুনখারাবি হয়। এই যে হাদির একটা ঘটনা হয়েছে, আমরা এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবসের কর্মসূচি প্রসঙ্গে নাহিদ বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থাকে বিরোধি দল দমনে ব্যবহার করা হয়েছে। তারা গুম-খুন করেছে দক্ষতার সাথে। কিন্তু এখন খুনীকে ধরতে পারে না। ডিপস্টেট নিয়ে কথা বলতে হবে। ৭১ সাল থেকে প্রতিরোধ শুরু হয়েছিলো, এখনও চলছে। কাল উৎসব নয়, প্রতিরোধ যাত্রা করবো।’
৫ ঘণ্টা আগে
ভারতকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার, মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না; তাদের যেহেতু আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন বাংলেদেশেও ভারতের সেপারেটিস্টদের (বিচ্ছিন্নতাবাদী) আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে সেভেন সিস্টার্স আলাদা করে দেব।’
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এই মুহূর্তে দেশের প্রধান প্রয়োজন নির্বিঘ্ন, অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে জনকল্যাণমুখী ও জবাবদিহিমূলক সরকার গঠনের পরিবেশ নিশ্চিত করা। একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে মহান বিজয় দিবসে আমাদের অঙ্গীকার হোক-আমরা সব ধরনের বিভাজন ও হিংসা ভু
৮ ঘণ্টা আগে