
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নির্বাচনি প্রচারণায় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না পাওয়ার অভিযোগ করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আমরা পাচ্ছি না। আগে অর্থ ও পেশিশক্তি ব্যবহারের যে সংস্কৃতি দেখা গেছে, এবার নির্বাচনের পরিস্থিতি এর চেয়ে ভিন্ন করার জন্য যে শক্ত অবস্থান সরকারের পক্ষ থেকে থাকা উচিত ছিল, তা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।
রোববার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে আবু সাইদ কনভেনশন হলে এনসিপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এতে মনোনয়ন বোর্ডে সাক্ষাৎ করতে সারা দেশ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা উপস্থিত হন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, 'আমরা দেখছি যে বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে প্রশাসনকে কিভাবে দখল করতে হবে, প্রশাসনকে কিভাবে হাতে রাখতে হবে। সেটার জন্য যে নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন, সরকার এবং প্রশাসনকে শক্ত অবস্থানে থাকা প্রয়োজন—সেটা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।'
বিভিন্ন গণমাধ্যমে এনসিপির জোট গঠন নিয়ে নানা আলোচনা দেখা গেলেও এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা জানান নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, কোনো অপপ্রচারে কান দেবেন না। এনসিপি এককভাবেই ৩০০ আসনে নির্বাচন করবে।
আজ থেকে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী ১ হাজার ৪৮৪ জনের সাক্ষাৎকার শেষে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের আহ্বানে সমর্থন জানিয়েছেন দেশবাসী। আমাদের এই সাক্ষাৎকার শেষ হলে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, 'অন্য দলগুলো যাদের মনোনয়ন দিচ্ছে, তাদের মধ্যে নতুন রাজনীতির কোনো ছাপ নেই। পাঁচ বছর আগে নির্বাচন হলে যাদের মনোনয়ন দিত—এবারও তাদেরই দিচ্ছে। আমরা নতুন, সৎ, দক্ষ ও যোগ্য মানুষদের নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই।'

নির্বাচনি প্রচারণায় লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না পাওয়ার অভিযোগ করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আমরা পাচ্ছি না। আগে অর্থ ও পেশিশক্তি ব্যবহারের যে সংস্কৃতি দেখা গেছে, এবার নির্বাচনের পরিস্থিতি এর চেয়ে ভিন্ন করার জন্য যে শক্ত অবস্থান সরকারের পক্ষ থেকে থাকা উচিত ছিল, তা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।
রোববার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে আবু সাইদ কনভেনশন হলে এনসিপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এতে মনোনয়ন বোর্ডে সাক্ষাৎ করতে সারা দেশ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা উপস্থিত হন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, 'আমরা দেখছি যে বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে প্রশাসনকে কিভাবে দখল করতে হবে, প্রশাসনকে কিভাবে হাতে রাখতে হবে। সেটার জন্য যে নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন, সরকার এবং প্রশাসনকে শক্ত অবস্থানে থাকা প্রয়োজন—সেটা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।'
বিভিন্ন গণমাধ্যমে এনসিপির জোট গঠন নিয়ে নানা আলোচনা দেখা গেলেও এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা জানান নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, কোনো অপপ্রচারে কান দেবেন না। এনসিপি এককভাবেই ৩০০ আসনে নির্বাচন করবে।
আজ থেকে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী ১ হাজার ৪৮৪ জনের সাক্ষাৎকার শেষে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাদের আহ্বানে সমর্থন জানিয়েছেন দেশবাসী। আমাদের এই সাক্ষাৎকার শেষ হলে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, 'অন্য দলগুলো যাদের মনোনয়ন দিচ্ছে, তাদের মধ্যে নতুন রাজনীতির কোনো ছাপ নেই। পাঁচ বছর আগে নির্বাচন হলে যাদের মনোনয়ন দিত—এবারও তাদেরই দিচ্ছে। আমরা নতুন, সৎ, দক্ষ ও যোগ্য মানুষদের নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই।'

বিএনপির এই নেতা বলেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে যে নির্বাচন হবে, সে নির্বাচনে সব কিছু ভুলে গিয়ে, তারেক রহমান যা বলবে তাই আমাদের শুনতে হবে। কে নমিনেশন পেল, কে পেল না, এসব বাদ দিয়ে, দেশে যেন আর ফ্যাসিস্টের জন্ম হতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন। পরবর্তীতে উভয় পক্ষের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
জনসমর্থন এবং ভোটারের দিক থেকে বাংলাদেশে গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের একটা শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। জাতীয় নির্বাচনের পরিসংখ্যান বলছে, এখানে তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কা বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়। নৌকার বিপরীতের প্রার্থীদের অধিকাংশ ক্ষেত্রে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার ঘটনাও রয়েছে। এই গোপালগঞ্জে তিনটি
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর সরকারে না থেকেও যারা সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন, তাদের অনেকেই সেই সুযোগ-সুবিধা ছাড়তে রাজি না। তাই নির্বাচন নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।’
২১ ঘণ্টা আগে