
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গাজা উপত্যকায় দীর্ঘ যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে প্রায় ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি কারাবন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় কারাগারের জনসংযোগ বিভাগ।
জানা যায়, দুই দফায় এই কারাবন্দিদের মুক্তির এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। প্রথম ধাপে প্রায় ২ হাজার বন্দি মুক্তি পান পশ্চিম তীরের রামাল্লার পশ্চিমাংশে অবস্থিত ইসরায়েলি কারাগার ‘ওফের’ থেকে। স্থানীয় সময় দুপুরে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্টের (আইসিআরসি) সহযোগিতায় কয়েকটি বাসে চেপে তাঁরা পশ্চিম তীরের বেইতুনিয়া শহরে পৌঁছান।
একই সময়ে দ্বিতীয় ধাপে দক্ষিণ ইসরায়েলের নাগেভ কারাগার থেকে মুক্তি পান আরও ১ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি বন্দি।
ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় কারা দপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় অভিযান শুরুর পর যাদের আটক করা হয়েছিল, তাদের মধ্য থেকেই এদের বাছাই করা হয়েছে। মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ২৫০ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসে পৌঁছানোর পর মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দিদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করে নাসার মেডিকেল কমপ্লেক্স।
বন্দিদের স্বাগত জানাতে পশ্চিম তীরের বেইতুনিয়া ও গাজার খান ইউনিসে ভিড় করেন শত শত ফিলিস্তিনি। অনেকে হাতে নিয়ে আসেন ফিলিস্তিনের পতাকা ও ব্যানার। কারাগার থেকে বেরিয়ে আসা বন্দিদের চোখে-মুখে ছিল মুক্তির আনন্দ ও আবেগ।
অন্যদিকে, ইসরায়েলে জিম্মি মুক্তির আনন্দেও ছিল উৎসবের আমেজ। তেল আবিবের ‘হোস্টেজ স্কয়ারে’ হাজারো মানুষ জড়ো হয়ে উদ্যাপন করেন। গাজা থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের নেওয়া হয় দক্ষিণ ইসরায়েলের রেইম সেনাঘাঁটিতে, যেখানে তারা পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলিত হন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামলা চালায় হামাস, যাতে ১ হাজার ২০০ জন নিহত ও ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়। এটি ছিল ইসরায়েলের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা। হামলার পরদিন গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। দুই বছরের এই অভিযানে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার।
যুদ্ধবিরতির উদ্যোগে নতুন গতি আসে গত ২৯ সেপ্টেম্বর, যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নতুন শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন। ইসরায়েল ও হামাস উভয় পক্ষের সম্মতির পর গত শুক্রবার থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিন আজ সোমবার হামাস মুক্তি দেয় অবশিষ্ট ২০ ইসরায়েলি জিম্মিকে। তাদের মুক্তির বিনিময়েই ইসরায়েল ছেড়ে দেয় ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কোনো বন্দি এই মুক্তির আওতায় পড়েনি।

গাজা উপত্যকায় দীর্ঘ যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে প্রায় ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি কারাবন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় কারাগারের জনসংযোগ বিভাগ।
জানা যায়, দুই দফায় এই কারাবন্দিদের মুক্তির এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। প্রথম ধাপে প্রায় ২ হাজার বন্দি মুক্তি পান পশ্চিম তীরের রামাল্লার পশ্চিমাংশে অবস্থিত ইসরায়েলি কারাগার ‘ওফের’ থেকে। স্থানীয় সময় দুপুরে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্টের (আইসিআরসি) সহযোগিতায় কয়েকটি বাসে চেপে তাঁরা পশ্চিম তীরের বেইতুনিয়া শহরে পৌঁছান।
একই সময়ে দ্বিতীয় ধাপে দক্ষিণ ইসরায়েলের নাগেভ কারাগার থেকে মুক্তি পান আরও ১ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি বন্দি।
ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় কারা দপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় অভিযান শুরুর পর যাদের আটক করা হয়েছিল, তাদের মধ্য থেকেই এদের বাছাই করা হয়েছে। মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ২৫০ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসে পৌঁছানোর পর মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দিদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করে নাসার মেডিকেল কমপ্লেক্স।
বন্দিদের স্বাগত জানাতে পশ্চিম তীরের বেইতুনিয়া ও গাজার খান ইউনিসে ভিড় করেন শত শত ফিলিস্তিনি। অনেকে হাতে নিয়ে আসেন ফিলিস্তিনের পতাকা ও ব্যানার। কারাগার থেকে বেরিয়ে আসা বন্দিদের চোখে-মুখে ছিল মুক্তির আনন্দ ও আবেগ।
অন্যদিকে, ইসরায়েলে জিম্মি মুক্তির আনন্দেও ছিল উৎসবের আমেজ। তেল আবিবের ‘হোস্টেজ স্কয়ারে’ হাজারো মানুষ জড়ো হয়ে উদ্যাপন করেন। গাজা থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের নেওয়া হয় দক্ষিণ ইসরায়েলের রেইম সেনাঘাঁটিতে, যেখানে তারা পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলিত হন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামলা চালায় হামাস, যাতে ১ হাজার ২০০ জন নিহত ও ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়। এটি ছিল ইসরায়েলের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা। হামলার পরদিন গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। দুই বছরের এই অভিযানে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার।
যুদ্ধবিরতির উদ্যোগে নতুন গতি আসে গত ২৯ সেপ্টেম্বর, যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নতুন শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন। ইসরায়েল ও হামাস উভয় পক্ষের সম্মতির পর গত শুক্রবার থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিন আজ সোমবার হামাস মুক্তি দেয় অবশিষ্ট ২০ ইসরায়েলি জিম্মিকে। তাদের মুক্তির বিনিময়েই ইসরায়েল ছেড়ে দেয় ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কোনো বন্দি এই মুক্তির আওতায় পড়েনি।

ভিসা ফি শতগুণ বাড়ানোর পর এবার কর্মসূচিটি বাতিলের প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসে জমা করা হয়েছে। এই প্রস্তাব কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি ও অন্যান্য শিল্পখাতে দক্ষ বিদেশি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে।
৫ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রতিবেশী রাজ্য বিহারের বিধানসভায় মোট আসন সংখ্যা ২৪৩টি। এর মধ্যে, গত ৬ নভেম্বর প্রথম দফায় ১২১টি আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম দফার এই নির্বাচনে ৬৫ শতাংশেরও বেশি ভোট পড়েছিল।
৬ ঘণ্টা আগে
নিহতদের বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য এবং ফরেনসিক দলের সদস্য। তারা বিস্ফোরক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে শ্রীনগর প্রশাসনের দুই কর্মকর্তা রয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
এই জোটে রয়েছে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের নেতৃত্বাধীন জনতা দল ইউনাইটেড – জেডিইউ এবং বিজেপিসহ আরও কিছু দল।
১৯ ঘণ্টা আগে