
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধবিরতির শান্তি চুক্তি উদযাপন করতে আগামী রোববার (১২ অক্টোবর) মধ্যপ্রাচ্য সফরে যাচ্ছেন।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রথমে ইসরায়েল এবং এরপর মিশর সফর করবেন। মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি আয়োজিত এই শান্তি সম্মেলন আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) শারম আল শেখে অনুষ্ঠিত হবে।
জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কাতার ও সৌদি আরবসহ ইউরোপ ও আরব বিশ্বের বহু নেতা এতে অংশ নেবেন, যদিও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যোগ দিচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প রোববার (১২ অক্টোবর) রাতে ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সেখানে ভাষণ দেবেন। এরপর মিশরে গিয়ে গাজা চুক্তির আনুষ্ঠানিক সই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধবিরতির শান্তি চুক্তি উদযাপন করতে আগামী রোববার (১২ অক্টোবর) মধ্যপ্রাচ্য সফরে যাচ্ছেন।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রথমে ইসরায়েল এবং এরপর মিশর সফর করবেন। মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি আয়োজিত এই শান্তি সম্মেলন আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) শারম আল শেখে অনুষ্ঠিত হবে।
জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কাতার ও সৌদি আরবসহ ইউরোপ ও আরব বিশ্বের বহু নেতা এতে অংশ নেবেন, যদিও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যোগ দিচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প রোববার (১২ অক্টোবর) রাতে ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সেখানে ভাষণ দেবেন। এরপর মিশরে গিয়ে গাজা চুক্তির আনুষ্ঠানিক সই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স, চলচ্চিত্র পর্যালোচনাবিষয়ক সাইট লেটারবক্সডসহ অসংখ্য ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করলে ব্যবহারকারীরা একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পান, যেখানে বলা হয়, ‘ক্লাউডফ্লেয়ারের সমস্যার কারণে পেজটি লোড করা সম্ভব হয়নি’।
১৭ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনাকে অনুমোদন দিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। কিন্তু এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনের গোষ্ঠী হামাস। গাজায় একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আহ্বান জানানো হয়েছে ওই প্রস্তাবে। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
১ দিন আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মাধ্যমে অর্থায়নের চেষ্টা করবে ফ্রান্স। এ ছাড়া জব্দ করা রাশিয়ান সম্পদও ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এটি এমন একটি বিতর্কিত পদক্ষেপ যা ২৭ সদস্যের ব্লককে বিভক্ত করছে।
১ দিন আগে