
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান বলেছেন, আশাকরি লোডশেডিং করতে হবে না। লোডশেডিং যদি করতে হয় তাহলে আমার বাসা থেকে প্রথম শুরু করতে বলেছি। বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে কোন বৈষম্য করা হবে না, গ্রাম শহর সমান অধিকার পাবে।
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প পরিদর্শনকালে এমন মন্তব্য করেন। উপদেষ্টা সিরাজগঞ্জ সফরের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ প্রকল্পটি পরিদর্শন করেন।
তিনি আরও বলেন, অতীতে গ্রামে বেশি লোডশেডিং হতো, রাজধানীতে কম লোডশেডিং করা হতো। এবার কোন বৈষম্য করা হবে না। লোডশেডিং করতে হলে সব এলাকা সমান হারে করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, শীতকালে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ৯ থেকে ১০ হাজার মেগাওয়াট, এটাই গরমকালে ১৭ থেকে ১৮ হাজার মেগাওয়াট হয়ে যায়। এরমধ্যে সেচ রয়েছে, আরেকটি রয়েছে কুলিং লোড (এসি-ফ্যান)। সেচ আমরা কমাতে পারবো না, তবে এসির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে চাহিদা কিছুটা কমিয়ে আনতে পারি। সে কারণে আমরা এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রিতে রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। এটা বেশ আরামদায়ক তাপমাত্রা, শুধু আমাদের দেশে নয় মালয়েশিয়াতেও এটা ফলো করা হয়। এসি যদি ২৫ ডিগ্রিতে রাখে, তাহলে ২ থেকে ৩ হাজার মেগাওয়াট চাহিদা কমে যায়।
তিনি বলেন, অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন কিভাবে এটা নিয়ন্ত্রণ করা হবে, বাড়িতে গিয়ে দেখবেন ২৫ ডিগ্রিতে চালাচ্ছে কি-না! বিদ্যুৎ একটি ফিডারের মাধ্যমে যায়, যে ফিডারে ব্যবহার বেড়ে যাবে, মানে অপচয় করা হচ্ছে। তাহলে প্রথমে সেই ফিডারে লোডশেডিং করতে বলা হয়েছে। এসির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ধর্ম উপদেষ্টার মাধ্যমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহায়তা কামনা করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা মনে করি না লোডশেডিং করতে হবে। জনগণ যদি আমাদের সহায়তা করে, আর যদি হঠাৎ করে কোন বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বন্ধ না হয়ে যায়। রোজার মাস ও আর কিছুটা দিন। তারপর সেচ কমে গেলে আর সমস্যা থাকবে না।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ এর তিথ্য অনুযায়ী ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৭টায় সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১১ হাজার ৭৬৯ মেগাওয়াট। ওই সময়ে শুধুমাত্র ময়মনসিংহ জোনে ৯২ মেগাওয়াট লোডশেডিং করা হয়েছে। ওই সময়ে দেশের আর কোথাও লোডশেডিং ছিল না। ওই দিন দেশের ১৪৩টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে জ্বালানি সংকটের কারণে ৯টি গ্যাস ভিত্তিক, তেল ভিত্তিক ৯টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ব্যহত হয়।
অন্যদিকে ভারতীয় কোম্পানি আদানির দু’টি ইউনিটের মধ্যে শুধু ১টি থেকে ৭৫৪ মেগাওয়াট, ত্রিপুরা থেকে ১৬০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৬০ মেগাওয়াট এবং ভারতের অন্যান্য পয়েন্ট (ভেড়ামারা হয়ে) থেকে আসা ১০০০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৯২৪ মেগাওয়াট সরবরাহ পাওয়া গেছে।

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান বলেছেন, আশাকরি লোডশেডিং করতে হবে না। লোডশেডিং যদি করতে হয় তাহলে আমার বাসা থেকে প্রথম শুরু করতে বলেছি। বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে কোন বৈষম্য করা হবে না, গ্রাম শহর সমান অধিকার পাবে।
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প পরিদর্শনকালে এমন মন্তব্য করেন। উপদেষ্টা সিরাজগঞ্জ সফরের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ প্রকল্পটি পরিদর্শন করেন।
তিনি আরও বলেন, অতীতে গ্রামে বেশি লোডশেডিং হতো, রাজধানীতে কম লোডশেডিং করা হতো। এবার কোন বৈষম্য করা হবে না। লোডশেডিং করতে হলে সব এলাকা সমান হারে করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, শীতকালে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ৯ থেকে ১০ হাজার মেগাওয়াট, এটাই গরমকালে ১৭ থেকে ১৮ হাজার মেগাওয়াট হয়ে যায়। এরমধ্যে সেচ রয়েছে, আরেকটি রয়েছে কুলিং লোড (এসি-ফ্যান)। সেচ আমরা কমাতে পারবো না, তবে এসির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে চাহিদা কিছুটা কমিয়ে আনতে পারি। সে কারণে আমরা এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রিতে রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। এটা বেশ আরামদায়ক তাপমাত্রা, শুধু আমাদের দেশে নয় মালয়েশিয়াতেও এটা ফলো করা হয়। এসি যদি ২৫ ডিগ্রিতে রাখে, তাহলে ২ থেকে ৩ হাজার মেগাওয়াট চাহিদা কমে যায়।
তিনি বলেন, অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন কিভাবে এটা নিয়ন্ত্রণ করা হবে, বাড়িতে গিয়ে দেখবেন ২৫ ডিগ্রিতে চালাচ্ছে কি-না! বিদ্যুৎ একটি ফিডারের মাধ্যমে যায়, যে ফিডারে ব্যবহার বেড়ে যাবে, মানে অপচয় করা হচ্ছে। তাহলে প্রথমে সেই ফিডারে লোডশেডিং করতে বলা হয়েছে। এসির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ধর্ম উপদেষ্টার মাধ্যমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহায়তা কামনা করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা মনে করি না লোডশেডিং করতে হবে। জনগণ যদি আমাদের সহায়তা করে, আর যদি হঠাৎ করে কোন বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বন্ধ না হয়ে যায়। রোজার মাস ও আর কিছুটা দিন। তারপর সেচ কমে গেলে আর সমস্যা থাকবে না।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ এর তিথ্য অনুযায়ী ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৭টায় সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১১ হাজার ৭৬৯ মেগাওয়াট। ওই সময়ে শুধুমাত্র ময়মনসিংহ জোনে ৯২ মেগাওয়াট লোডশেডিং করা হয়েছে। ওই সময়ে দেশের আর কোথাও লোডশেডিং ছিল না। ওই দিন দেশের ১৪৩টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে জ্বালানি সংকটের কারণে ৯টি গ্যাস ভিত্তিক, তেল ভিত্তিক ৯টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ব্যহত হয়।
অন্যদিকে ভারতীয় কোম্পানি আদানির দু’টি ইউনিটের মধ্যে শুধু ১টি থেকে ৭৫৪ মেগাওয়াট, ত্রিপুরা থেকে ১৬০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৬০ মেগাওয়াট এবং ভারতের অন্যান্য পয়েন্ট (ভেড়ামারা হয়ে) থেকে আসা ১০০০ মেগাওয়াটের মধ্যে ৯২৪ মেগাওয়াট সরবরাহ পাওয়া গেছে।

সভায় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের সার্বিক অগ্রগতি, পোস্টাল ভোটিংয়ের সময়সীমা নির্ধারণসহ মোট ১০টি বিষয় আলোচ্যসূচিতে রয়েছে। রেওয়াজ অনুযায়ী, আগামী ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসি সদস্যরা প্রস্তুতি অবহিত করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, আজকের বৈঠকেই ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ চূড়ান
৫ ঘণ্টা আগে
আর এটিই ক্ষুব্ধ করেছে বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত কয়েকটি দলকে। আবার কোনো মিত্র দল মনে করছে আলোচনার মাধ্যমেই এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি হওয়ার সময় ও সুযোগ একেবারেই ফুরিয়ে যায়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে