
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি আবদুর রউফের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পথচলায় তার অবদানের কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশর গণতান্ত্রিক পথচলার ক্ষেত্রে বিচারপতি রউফ বারবার উদাহরণ হয়ে আসবেন। তিনি তার কাজের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের অন্তরে বেঁচে থাকবেন চিরকাল।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার দফতর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোতবার্তায় এ কথা বলা হয়েছে। এ দিন সকাল ১০টার দিকে মগবাজারের ইনসাফ বারাকা কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবদুর রউফের মৃত্যু হয়।
গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের পর ওই বছরের ২৫ ডিসেম্বর পঞ্চম সিইসি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বিচারপতি আবদুর রউফ। তার অধীনে ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। স্বৈরাচার পতনের প্রথম সেই জাতীয় নির্বাচন বহুল প্রশংসিত হয়েছিল।
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরাতে বিচারপতি রউফের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিচারপতি রউফ ছিলেন নাগরিক সমাজের একজন বড় স্তম্ভ। ভোটাধিকার, সংস্কার ও গণতন্ত্রের জন্য তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, যা জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
এরশাদ সরকারের পতনের পর বিচারপতি সুলতান হোসেন খান দায়িত্ব থেকে সরে গেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়িত্বে থাকা বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ আবদুর রউফকে সিইসি পদে নিয়োগ দেন। ওই সময়ে রউফ কমিশন নির্বাচনি আইনে ব্যাপক সংস্কার আনে।
১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচন প্রশংসিত হলেও ১৯৯৪ সালে বিএনপি সরকারের অধীনে মাগুরা উপনির্বাচন আয়োজন করে সমালোচিত হয়েছিলেন আবদুর রউফ। ওই নির্বাচনের পর সিইসি হিসেবে মেয়াদ পূরণের আট মাস আগেই দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।
নির্বাচন কমিশন থেকে আব্দুর রউফ আবার আদালতে ফিরে যান। ১৯৯৫ সালের জুনে আপিল বিভাগের বিচারক হন তিনি। অবসর নেন ১৯৯৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি।
অবসরের পর ফারইস্ট ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শরিয়াহ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন আব্দুর রউফ। জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ‘ফুলকুঁড়ি আসর’এর কেন্দ্রীয় সভাপতিও ছিলেন তিনি।
আব্দুর রউফের জন্ম ১৯৩৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থী ষাটের দশকে আইনজীবী হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান ১৯৮২ সালে।

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি আবদুর রউফের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পথচলায় তার অবদানের কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশর গণতান্ত্রিক পথচলার ক্ষেত্রে বিচারপতি রউফ বারবার উদাহরণ হয়ে আসবেন। তিনি তার কাজের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের অন্তরে বেঁচে থাকবেন চিরকাল।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার দফতর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোতবার্তায় এ কথা বলা হয়েছে। এ দিন সকাল ১০টার দিকে মগবাজারের ইনসাফ বারাকা কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবদুর রউফের মৃত্যু হয়।
গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের পর ওই বছরের ২৫ ডিসেম্বর পঞ্চম সিইসি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বিচারপতি আবদুর রউফ। তার অধীনে ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। স্বৈরাচার পতনের প্রথম সেই জাতীয় নির্বাচন বহুল প্রশংসিত হয়েছিল।
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরাতে বিচারপতি রউফের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিচারপতি রউফ ছিলেন নাগরিক সমাজের একজন বড় স্তম্ভ। ভোটাধিকার, সংস্কার ও গণতন্ত্রের জন্য তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, যা জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
এরশাদ সরকারের পতনের পর বিচারপতি সুলতান হোসেন খান দায়িত্ব থেকে সরে গেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়িত্বে থাকা বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ আবদুর রউফকে সিইসি পদে নিয়োগ দেন। ওই সময়ে রউফ কমিশন নির্বাচনি আইনে ব্যাপক সংস্কার আনে।
১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচন প্রশংসিত হলেও ১৯৯৪ সালে বিএনপি সরকারের অধীনে মাগুরা উপনির্বাচন আয়োজন করে সমালোচিত হয়েছিলেন আবদুর রউফ। ওই নির্বাচনের পর সিইসি হিসেবে মেয়াদ পূরণের আট মাস আগেই দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।
নির্বাচন কমিশন থেকে আব্দুর রউফ আবার আদালতে ফিরে যান। ১৯৯৫ সালের জুনে আপিল বিভাগের বিচারক হন তিনি। অবসর নেন ১৯৯৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি।
অবসরের পর ফারইস্ট ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শরিয়াহ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন আব্দুর রউফ। জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ‘ফুলকুঁড়ি আসর’এর কেন্দ্রীয় সভাপতিও ছিলেন তিনি।
আব্দুর রউফের জন্ম ১৯৩৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থী ষাটের দশকে আইনজীবী হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান ১৯৮২ সালে।

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং নীতিগত বিষয় নিয়ে আলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে এসব সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে