প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চলমান হালনাগাদ কার্যক্রমে তালিকা থেকে ২০ লাখের বেশি মৃত ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে তালিকায় যোগ হবে ৬০ লাখের নতুন ভোটার।
সম্প্রতি মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একীভূত করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তৈরি করা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের পরিচালক মো. আব্দুল মমিন সরকারের সই করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ পর্যন্ত মোট ৬০ লাখ ৮৩২ জনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২৮ লাখ ২৯ হাজার ২২৮ জন আর নারী ভোটার ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৫৪৯ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার রয়েছে ১ হাজার ৫৫ জন। তাদের মধ্যে ছবি তুলে ও আঙুলের ছাপ দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ৪৯ লাখ ৯৫ হাজার ২৪ জন।
এ ছাড়া মারা যাওয়ায় ২০ লাখ ৫৩ হাজার ৫২৬ জনকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। যার মধ্যে ১১ লাখ ৮১ হাজার ২০৫ জন মৃত পুরুষ ভোটার এবং ৮ লাখ ৭১ হাজার ৭৫০ জন মৃত নারী ভোটার বাদ যাবেন। হিজড়া মৃত ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে ৫৭৩ জন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। এই সময়ে মধ্যে যারা বাদ পড়েছেন তারা অনলাইনে তথ্য পূরণ করে নিবন্ধন কেন্দ্রে গিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
২০০৭-২০০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এর থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে ছয়বার।
২০০৯-২০১০ সাল, ২০১২-২০১৩ সাল, ২০১৫-২০১৬ সাল, ২০১৭-২০১৮ সাল, ২০১৯-২০২০ ও ২০২২-২০২৩ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করে ইসি।
ভোটার তালিকা হালনাগাদে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কিছু কাগজপত্র তথ্য সংগ্রহকারীদের দিতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে- ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মসনদের কপি, জাতীয়তা/নাগরিকত্ব সনদের কপি, নিকট আত্মীয়ের এনআইডির ফটোকপি (পিতা-মাতা, ভাই-বোন প্রভৃতি)।
এ ছাড়া রয়েছে- এসএসসি/দাখিল/সমমান, অষ্টম শ্রেণি পাসের সনদের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), ইউটিলিটি বিলের কপি (বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি/চৌকিদারি রশিদের ফটোকপি)।
ভোটার হওয়ার সময় কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছে ইসি। নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম নিবন্ধন বা শিক্ষা সনদের সঙ্গে হুবহু মিলিয়ে লিখতে হবে; জন্ম তারিখ অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন বা শিক্ষা সনদ অনুযায়ী হতে হবে।
স্থায়ী ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভোটারের প্রকৃত স্থায়ী ঠিকানা লিখতে হবে; কোনো অবস্থাতেই দ্বৈত বা দুইবার ভোটার হওয়া যাবে না।
সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে মোট ভোটার সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ কোটি ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ২৭৪ জন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ চলমান রয়েছে। এতে আরও প্রায় ৬০ লাখের বেশি ভোটার আগামী জুনে তালিকায় যুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন।
চলমান হালনাগাদ কার্যক্রমে তালিকা থেকে ২০ লাখের বেশি মৃত ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে তালিকায় যোগ হবে ৬০ লাখের নতুন ভোটার।
সম্প্রতি মাঠ পর্যায় থেকে পাঠানো তথ্য একীভূত করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তৈরি করা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসির জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের পরিচালক মো. আব্দুল মমিন সরকারের সই করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ পর্যন্ত মোট ৬০ লাখ ৮৩২ জনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২৮ লাখ ২৯ হাজার ২২৮ জন আর নারী ভোটার ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৫৪৯ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার রয়েছে ১ হাজার ৫৫ জন। তাদের মধ্যে ছবি তুলে ও আঙুলের ছাপ দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ৪৯ লাখ ৯৫ হাজার ২৪ জন।
এ ছাড়া মারা যাওয়ায় ২০ লাখ ৫৩ হাজার ৫২৬ জনকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। যার মধ্যে ১১ লাখ ৮১ হাজার ২০৫ জন মৃত পুরুষ ভোটার এবং ৮ লাখ ৭১ হাজার ৭৫০ জন মৃত নারী ভোটার বাদ যাবেন। হিজড়া মৃত ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে ৫৭৩ জন।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। এই সময়ে মধ্যে যারা বাদ পড়েছেন তারা অনলাইনে তথ্য পূরণ করে নিবন্ধন কেন্দ্রে গিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
২০০৭-২০০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এর থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে ছয়বার।
২০০৯-২০১০ সাল, ২০১২-২০১৩ সাল, ২০১৫-২০১৬ সাল, ২০১৭-২০১৮ সাল, ২০১৯-২০২০ ও ২০২২-২০২৩ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করে ইসি।
ভোটার তালিকা হালনাগাদে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কিছু কাগজপত্র তথ্য সংগ্রহকারীদের দিতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে- ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মসনদের কপি, জাতীয়তা/নাগরিকত্ব সনদের কপি, নিকট আত্মীয়ের এনআইডির ফটোকপি (পিতা-মাতা, ভাই-বোন প্রভৃতি)।
এ ছাড়া রয়েছে- এসএসসি/দাখিল/সমমান, অষ্টম শ্রেণি পাসের সনদের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), ইউটিলিটি বিলের কপি (বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি/চৌকিদারি রশিদের ফটোকপি)।
ভোটার হওয়ার সময় কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলেছে ইসি। নিজের নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম নিবন্ধন বা শিক্ষা সনদের সঙ্গে হুবহু মিলিয়ে লিখতে হবে; জন্ম তারিখ অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন বা শিক্ষা সনদ অনুযায়ী হতে হবে।
স্থায়ী ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভোটারের প্রকৃত স্থায়ী ঠিকানা লিখতে হবে; কোনো অবস্থাতেই দ্বৈত বা দুইবার ভোটার হওয়া যাবে না।
সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে মোট ভোটার সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ কোটি ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ২৭৪ জন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ চলমান রয়েছে। এতে আরও প্রায় ৬০ লাখের বেশি ভোটার আগামী জুনে তালিকায় যুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন।
সরকার জানিয়েছে, শিক্ষা উপদেষ্টা সিআর আবরারের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিটি সরকারি মালিকানাধীন বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে কাজ করবে। পাশাপাশি টেলিভিশন ও অন্যান্য গণমাধ্যমের গত ১৫ বছরের নীতিমালা পর্যালোচনা ও ভবিষ্যতের নীতি প্রণয়নেও কাজ করবে।
১০ ঘণ্টা আগেসারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায়ও ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৪৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ১০৪ জনই বরিশাল বিভাগের সিটি করপোরেশনের বাইরের এলাকার রোগী। তবে এসময়ে ডেঙ্গুতে কোনো রোগী মারা যায়নি।
১৩ ঘণ্টা আগেআসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনী প্রচারে পোস্টার ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করার পর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফ
১৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনী এখনো অফিশিয়ালি কোনো নির্দেশনা পায়নি। তবে নির্দেশনা পেলে দায়িত্ব পালনে বাহিনীর সদস্যরা প্রস্তুত বলে জানিয়েছে সেনাসদর
১৬ ঘণ্টা আগে