
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গাজীপুরে দুই নারীকে সড়কে ফেলে পেটানো ও তাদের চুল কেটে দেওয়াসহ নারীর প্রতি সংঘটিত সব ধরনের সহিংসতার নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এসব সহিংসতা রোধ করে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির চেয়ারপারসন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমান সময়ে নারীর প্রতি সহিংসতা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণ, খুন, শারীরিক নির্যাতন ও নিপীড়ন, অপহরণ প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার শিকার হতে দেখা যাচ্ছে কাউকে না কাউকে।
এসব ঘটনার কারণে নারীদের অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে দিন পার করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেড আই খান পান্না। বিবৃতিতে তিনি বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার সদিচ্ছা দৃশ্যমান হতে হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নারীর প্রতি সংকটজনক এ পরিস্থিতি সচেতন নাগরিকদের হতাশ ও উদ্বিগ্ন করে তুলছে। পরিস্থিতি উত্তরণে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু নারীদের জীবনকে স্থিতিশীল ও নিরাপদ করে গড়ে তোলার জন্য সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট বলে দৃশ্যমান নয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীর প্রতি ঘৃণা ও সহিংস আচরণ প্রকট আকার ধারণ করেছে— এমন পর্যবেক্ষণের কথাও তুলে ধরা হয়েছে বিবৃতিতে। বলা হয়েছে, এ ধরনের ঘৃণা ছড়ানো বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ, মাধ্যম যাই হোক না কেন, নারীর প্রতি সহিংসতা অব্যাহত থাকতে পারে না। নির্যাতন শুধু সংখ্যাতেই বাড়ছে না, নির্যাতনের ধরনেও পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে, যা সমাজে ভীতি ও উৎকণ্ঠা ছড়াচ্ছে।
আসক চেয়ারপারসন জেড আই খান পান্না বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতার বিষয়টি একই সঙ্গে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতার বিষয়। কাজেই সহিংসতা বন্ধ করতে যথাযথ দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আহবান জানাচ্ছি। পাশাপাশি সংঘটিত সব ধরনের সহিংসতায় প্রচলিত আইনে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

গাজীপুরে দুই নারীকে সড়কে ফেলে পেটানো ও তাদের চুল কেটে দেওয়াসহ নারীর প্রতি সংঘটিত সব ধরনের সহিংসতার নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এসব সহিংসতা রোধ করে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির চেয়ারপারসন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমান সময়ে নারীর প্রতি সহিংসতা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণ, খুন, শারীরিক নির্যাতন ও নিপীড়ন, অপহরণ প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার শিকার হতে দেখা যাচ্ছে কাউকে না কাউকে।
এসব ঘটনার কারণে নারীদের অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে দিন পার করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেড আই খান পান্না। বিবৃতিতে তিনি বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার সদিচ্ছা দৃশ্যমান হতে হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নারীর প্রতি সংকটজনক এ পরিস্থিতি সচেতন নাগরিকদের হতাশ ও উদ্বিগ্ন করে তুলছে। পরিস্থিতি উত্তরণে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু নারীদের জীবনকে স্থিতিশীল ও নিরাপদ করে গড়ে তোলার জন্য সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট বলে দৃশ্যমান নয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীর প্রতি ঘৃণা ও সহিংস আচরণ প্রকট আকার ধারণ করেছে— এমন পর্যবেক্ষণের কথাও তুলে ধরা হয়েছে বিবৃতিতে। বলা হয়েছে, এ ধরনের ঘৃণা ছড়ানো বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ, মাধ্যম যাই হোক না কেন, নারীর প্রতি সহিংসতা অব্যাহত থাকতে পারে না। নির্যাতন শুধু সংখ্যাতেই বাড়ছে না, নির্যাতনের ধরনেও পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে, যা সমাজে ভীতি ও উৎকণ্ঠা ছড়াচ্ছে।
আসক চেয়ারপারসন জেড আই খান পান্না বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতার বিষয়টি একই সঙ্গে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতার বিষয়। কাজেই সহিংসতা বন্ধ করতে যথাযথ দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আহবান জানাচ্ছি। পাশাপাশি সংঘটিত সব ধরনের সহিংসতায় প্রচলিত আইনে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

দেশের অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। রোববার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে উপস্থিত ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী ঐক্যজোটের দুই অংশের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে মুফতি আবুল হাসানাত আমিনী নেতৃত্বাধীন অংশকে সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হতে হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনেকটাই আচরণবিধি মানার ওপর নির্ভর করে। প্রার্থীরা যদি এই আচরণবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করেন, তবে নির্বাচনের পরিবেশ স্বাভাবিক, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য থাকবে। তাই এই বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগে
এই মামলার আসামি হলেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
৬ ঘণ্টা আগে