
কার্ত্তিক দাস, নড়াইল

নড়াইল ও মাগুরা জেলার মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ কালভার্ট দীর্ঘ দিন ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকায় ৭ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দা চরম দুর্ভোগে রয়েছেন।
নড়াইল অংশের ঝামারঘোপ খালের ওপর ২০ বছর আগে নির্মিত এই বক্স কালভার্টের উপরিভাগের অংশ ভেঙে লোহার রড বেরিয়ে যাওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারী, শিক্ষার্থী ও ছোট যানবাহনগুলোকে।
নড়াইল ও মাগুরা—পাশাপাশি এই দুটি জেলার মধ্যে গ্রামীণ সড়কপথে সহজ যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ২০ বছর আগে নড়াইল অংশের লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ঝামারঘোপ খালের ওপর একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার নলদী ও লাহুড়িয়া এবং মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার মোট সাতটি গ্রামের ৩০ হাজার মানুষ এই পথ ব্যবহার করেন। ব্যবসায়ী, স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থী ও মুমূর্ষু রোগীসহ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চলাচলে এই কালভার্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দুই বছর আগেই কালভার্টের উপরিভাগের কিছু অংশ ভেঙে গেলেও তা সংস্কার করা হয়নি। ফলে সাধারণ মানুষ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও যানবাহন চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষত, মুমূর্ষু রোগীদের হাসপাতালে নিতে এখন ঘুরপথ ব্যবহার করতে হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা যায়, নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা শহর থেকে লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ঝামারঘোপ এলাকার দূরত্ব প্রায় ২২ কিলোমিটার। কালভার্টের পাটাতনের উপরিভাগ ভেঙে যাওয়ায় ভেতরের লোহার রড বেরিয়ে গেছে। স্থানীয়রা কাঠের তক্তা দিয়ে কোনোমতে চলাচলের ব্যবস্থা করলেও ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে। দিনের বেলায় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও দু-একটি ইজিবাইক চললেও, সন্ধ্যার পর এই সড়কে কোনো কিছুই চলাচল করতে সাহস পায় না।
ঝামারঘোপ গ্রামের কৃষক হোসেন আলী বলেন, ‘সন্ধ্যার পর এই সড়ক দিয়ে কোনো যানবাহন চলে না।’
লাহুড়িয়া গ্রামের সৈয়দ সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘৮৫টি পাড়া নিয়ে এই লাহুড়িয়া ইউনিয়ন গঠিত, যার প্রতিটি পাড়া একটি গ্রামের সমান। রাস্তায় চলাচলে ঝুঁকি থাকায় ইউনিয়নের অনেক পাড়ার আত্মীয়-স্বজনরা এখানে আসতে চান না।’
স্কুলছাত্রী রোকসানা জানায়, ‘এর ওপর দিয়ে হাঁটতে গেলে বুক কেঁপে ওঠে। বেরিয়ে থাকা লোহার রডগুলো দেখলে থমকে দাঁড়াই, মনে হয় এখনি পড়ে যাবো।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নড়াইলের নির্বাহী প্রকৌশলী সরকার ইকরামুল জানান, ৩০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই বক্স কালভার্টটি মেরামতের জন্য অনুমতি পাওয়া গেছে। খুব তাড়াতাড়ি নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।

নড়াইল ও মাগুরা জেলার মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ কালভার্ট দীর্ঘ দিন ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকায় ৭ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দা চরম দুর্ভোগে রয়েছেন।
নড়াইল অংশের ঝামারঘোপ খালের ওপর ২০ বছর আগে নির্মিত এই বক্স কালভার্টের উপরিভাগের অংশ ভেঙে লোহার রড বেরিয়ে যাওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারী, শিক্ষার্থী ও ছোট যানবাহনগুলোকে।
নড়াইল ও মাগুরা—পাশাপাশি এই দুটি জেলার মধ্যে গ্রামীণ সড়কপথে সহজ যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ২০ বছর আগে নড়াইল অংশের লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ঝামারঘোপ খালের ওপর একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার নলদী ও লাহুড়িয়া এবং মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার মোট সাতটি গ্রামের ৩০ হাজার মানুষ এই পথ ব্যবহার করেন। ব্যবসায়ী, স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থী ও মুমূর্ষু রোগীসহ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চলাচলে এই কালভার্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দুই বছর আগেই কালভার্টের উপরিভাগের কিছু অংশ ভেঙে গেলেও তা সংস্কার করা হয়নি। ফলে সাধারণ মানুষ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও যানবাহন চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষত, মুমূর্ষু রোগীদের হাসপাতালে নিতে এখন ঘুরপথ ব্যবহার করতে হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা যায়, নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা শহর থেকে লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ঝামারঘোপ এলাকার দূরত্ব প্রায় ২২ কিলোমিটার। কালভার্টের পাটাতনের উপরিভাগ ভেঙে যাওয়ায় ভেতরের লোহার রড বেরিয়ে গেছে। স্থানীয়রা কাঠের তক্তা দিয়ে কোনোমতে চলাচলের ব্যবস্থা করলেও ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে। দিনের বেলায় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও দু-একটি ইজিবাইক চললেও, সন্ধ্যার পর এই সড়কে কোনো কিছুই চলাচল করতে সাহস পায় না।
ঝামারঘোপ গ্রামের কৃষক হোসেন আলী বলেন, ‘সন্ধ্যার পর এই সড়ক দিয়ে কোনো যানবাহন চলে না।’
লাহুড়িয়া গ্রামের সৈয়দ সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘৮৫টি পাড়া নিয়ে এই লাহুড়িয়া ইউনিয়ন গঠিত, যার প্রতিটি পাড়া একটি গ্রামের সমান। রাস্তায় চলাচলে ঝুঁকি থাকায় ইউনিয়নের অনেক পাড়ার আত্মীয়-স্বজনরা এখানে আসতে চান না।’
স্কুলছাত্রী রোকসানা জানায়, ‘এর ওপর দিয়ে হাঁটতে গেলে বুক কেঁপে ওঠে। বেরিয়ে থাকা লোহার রডগুলো দেখলে থমকে দাঁড়াই, মনে হয় এখনি পড়ে যাবো।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নড়াইলের নির্বাহী প্রকৌশলী সরকার ইকরামুল জানান, ৩০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই বক্স কালভার্টটি মেরামতের জন্য অনুমতি পাওয়া গেছে। খুব তাড়াতাড়ি নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।

খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং মৃত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে, কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
১৪ ঘণ্টা আগে
তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
১৮ ঘণ্টা আগে