
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে চলছে উৎসবমুখর ভোটগ্রহণ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল থেকেই মেয়েদের ভোটকেন্দ্রগুলোতে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়। কেন্দ্রের বাইরে দীর্ঘ লাইন, পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে উদ্গ্রীব শিক্ষার্থীরা অপেক্ষা করছেন শান্তভাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবন, সিরাজী ভবন ও ডিনস কমপ্লেক্স— এই তিন কেন্দ্রে ছয়টি ছাত্রী হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দিচ্ছেন। সকাল থেকেই এসব কেন্দ্রে ভোটারদের মধ্যে উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে। অনেক শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, এটি তাদের জীবনের প্রথম ভোট।
ডিনস কমপ্লেক্স কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা শিক্ষার্থী নাজমিন নাহার বলেন, ‘এটা আমার জীবনের প্রথম ভোট। ভেতরের পরিবেশ খুব সুন্দর। দায়িত্বে যারা আছেন, তারা অত্যন্ত সহানুভূতিশীলভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রতিটি ধাপ আমাদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রাইভেসিও বজায় রাখা হয়েছে।’
আরেক শিক্ষার্থী নাফিজা আমের বলেন, ‘ভেতরের পরিবেশ খুব ভালো, উপস্থিতিও অনেক বেশি। জাতীয় নির্বাচনে কখনো ভোট দিইনি, তাই জীবনের প্রথম ভোট দিতে পেরে দারুণ লাগছে।’
অন্য এক শিক্ষার্থী জানান, ‘গত কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসে নির্বাচনী আমেজ ছিল। আজ ভোটের দিন সেই উৎসব আরও বেড়ে গেছে। লম্বা লাইন, সবাই উত্তেজিত, আমিও জীবনের প্রথম ভোট দিতে যাচ্ছি— খুব আনন্দ লাগছে।’
সিরাজী ভবন কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা এক প্রিজাইডিং কর্মকর্তা বলেন, ‘সবকিছু এখন পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে চলছে। শিক্ষার্থীরা সারিবদ্ধভাবে ভোট দিচ্ছেন। কোনো অনিয়ম বা সমস্যা দেখা যায়নি। আশা করছি, ভোটগ্রহণ শেষ পর্যন্ত এইভাবেই শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে চলছে উৎসবমুখর ভোটগ্রহণ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল থেকেই মেয়েদের ভোটকেন্দ্রগুলোতে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়। কেন্দ্রের বাইরে দীর্ঘ লাইন, পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে উদ্গ্রীব শিক্ষার্থীরা অপেক্ষা করছেন শান্তভাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবন, সিরাজী ভবন ও ডিনস কমপ্লেক্স— এই তিন কেন্দ্রে ছয়টি ছাত্রী হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দিচ্ছেন। সকাল থেকেই এসব কেন্দ্রে ভোটারদের মধ্যে উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে। অনেক শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, এটি তাদের জীবনের প্রথম ভোট।
ডিনস কমপ্লেক্স কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা শিক্ষার্থী নাজমিন নাহার বলেন, ‘এটা আমার জীবনের প্রথম ভোট। ভেতরের পরিবেশ খুব সুন্দর। দায়িত্বে যারা আছেন, তারা অত্যন্ত সহানুভূতিশীলভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রতিটি ধাপ আমাদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রাইভেসিও বজায় রাখা হয়েছে।’
আরেক শিক্ষার্থী নাফিজা আমের বলেন, ‘ভেতরের পরিবেশ খুব ভালো, উপস্থিতিও অনেক বেশি। জাতীয় নির্বাচনে কখনো ভোট দিইনি, তাই জীবনের প্রথম ভোট দিতে পেরে দারুণ লাগছে।’
অন্য এক শিক্ষার্থী জানান, ‘গত কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসে নির্বাচনী আমেজ ছিল। আজ ভোটের দিন সেই উৎসব আরও বেড়ে গেছে। লম্বা লাইন, সবাই উত্তেজিত, আমিও জীবনের প্রথম ভোট দিতে যাচ্ছি— খুব আনন্দ লাগছে।’
সিরাজী ভবন কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা এক প্রিজাইডিং কর্মকর্তা বলেন, ‘সবকিছু এখন পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে চলছে। শিক্ষার্থীরা সারিবদ্ধভাবে ভোট দিচ্ছেন। কোনো অনিয়ম বা সমস্যা দেখা যায়নি। আশা করছি, ভোটগ্রহণ শেষ পর্যন্ত এইভাবেই শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে।’

খালেদা জিয়াকে ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র অপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তার উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, গণতন্ত্রের মা। আজ জাতীয় ঐক্যের জন্য, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য তাকে প্রয়োজন।’
২১ ঘণ্টা আগে
সাদিক কায়েম বলেন, আজকের তরুণ সমাজ প্রতিবাদ করতে শিখেছে এবং দেশে রাজনৈতিক পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে। জুলাই আন্দোলনের শহীদদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ এখনও হয়নি। তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারুণ্যকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
১ দিন আগে
চিনিতে লাভ খুব দ্রত আসে না উল্লেখ করে শিল্প উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দেশের চিনিকলগুলো ব্রিটিশ আমলের তৈরি। সারা দেশের যে চাহিদা তার ছোট অংশ আমরা দেশীয়ভাবে শোধ করতে পারি। চিনিকলগুলোতে লাভের মুখ দেখাতে হলে চিনি উৎপাদনের সাথে সাথে আরও অন্য কিছু উৎপাদন করতে হবে।’
১ দিন আগে
এসময় মঈন খান বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মধ্যে কোন হিংসা, প্রতিহিংসা ও ক্রোধ নেই, যার কারণে দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ তাকে শ্রদ্ধা করে। তিনি সব সময় দেশের গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন। সেই সংগ্রামি দেশপ্রেমিক মানুষটি আজ জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন।
২ দিন আগে