
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জের দিরাই-শাল্লায় বর্তমানে রাজনৈতিক অঙ্গনের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে একটি প্রশ্ন—নাছির চৌধুরীর বিকল্প কি জাবেদ চৌধুরী? বিএনপির ঘরোয়া সভা থেকে শুরু করে চায়ের দোকান—সর্বত্রই এই জিজ্ঞাসা।
যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন চৌধুরী জাবেদ দীর্ঘদিন প্রবাসে অবস্থান করলেও দলের আন্দোলন ও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। গত ১৫ বছর ধরে তিনি প্রায় নিয়মিত দেশে এসে ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে’ আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন। এছাড়া, দিরাই-শাল্লায় যেকোনো দুর্যোগে তিনি মানবিক সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
রাজনৈতিকভাবে জাবেদ চৌধুরী সবসময় সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরীকে সামনে রেখেই কাজ করেছেন। তার উদ্যোগে বিএনপির একাধিক বড় কর্মসূচি আয়োজন করা হলেও, তিনি নিজেকে আলোচনার আড়ালে রেখেছেন এবং নাছির চৌধুরীকেই সব সময় নেতৃত্বের আসনে রেখেছেন।
এখন অসুস্থতার কারণে নাছির উদ্দিন চৌধুরী ব্যাংককে চিকিৎসাধীন আছেন। এই পরিস্থিতিতে মাঠে সক্রিয় জাবেদ চৌধুরী এখন ঘরে ঘরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার করছেন। এ কারণেই সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে—তাহলে কি নাছির চৌধুরীর বিকল্প হিসেবে জাবেদ চৌধুরী উঠে আসছেন?
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজমল হোসেন চৌধুরী জাবেদ বলেন, ‘নাছির উদ্দিন চৌধুরী আমার নেতা। দিরাই-শাল্লার মানুষ তাকে ভালোবাসে। আমি তার কর্মী হিসেবেই কাজ করছি। দল যদি কোনো কারণে তাঁকে মনোনয়ন না দেয়, তাহলে আমি মনে করি আমাকে মূল্যায়ন করা হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমি মনোনয়ন পেলে নাছির চৌধুরীর ভালোবাসার মানুষরাই আমাকে নির্বাচিত করবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নাছির চৌধুরী যদি মনোনয়ন পান, আমরা সবাই মিলে তাঁর জন্য কাজ করব এবং ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করব।’
স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নাছির ও জাবেদ চৌধুরীর সম্পর্কের এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও নেতৃত্বের ঐক্য দিরাই-শাল্লার বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে আরও শক্ত ভিত্তি দিতে পারে।

সুনামগঞ্জের দিরাই-শাল্লায় বর্তমানে রাজনৈতিক অঙ্গনের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে একটি প্রশ্ন—নাছির চৌধুরীর বিকল্প কি জাবেদ চৌধুরী? বিএনপির ঘরোয়া সভা থেকে শুরু করে চায়ের দোকান—সর্বত্রই এই জিজ্ঞাসা।
যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন চৌধুরী জাবেদ দীর্ঘদিন প্রবাসে অবস্থান করলেও দলের আন্দোলন ও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। গত ১৫ বছর ধরে তিনি প্রায় নিয়মিত দেশে এসে ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে’ আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন। এছাড়া, দিরাই-শাল্লায় যেকোনো দুর্যোগে তিনি মানবিক সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
রাজনৈতিকভাবে জাবেদ চৌধুরী সবসময় সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরীকে সামনে রেখেই কাজ করেছেন। তার উদ্যোগে বিএনপির একাধিক বড় কর্মসূচি আয়োজন করা হলেও, তিনি নিজেকে আলোচনার আড়ালে রেখেছেন এবং নাছির চৌধুরীকেই সব সময় নেতৃত্বের আসনে রেখেছেন।
এখন অসুস্থতার কারণে নাছির উদ্দিন চৌধুরী ব্যাংককে চিকিৎসাধীন আছেন। এই পরিস্থিতিতে মাঠে সক্রিয় জাবেদ চৌধুরী এখন ঘরে ঘরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার করছেন। এ কারণেই সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে—তাহলে কি নাছির চৌধুরীর বিকল্প হিসেবে জাবেদ চৌধুরী উঠে আসছেন?
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজমল হোসেন চৌধুরী জাবেদ বলেন, ‘নাছির উদ্দিন চৌধুরী আমার নেতা। দিরাই-শাল্লার মানুষ তাকে ভালোবাসে। আমি তার কর্মী হিসেবেই কাজ করছি। দল যদি কোনো কারণে তাঁকে মনোনয়ন না দেয়, তাহলে আমি মনে করি আমাকে মূল্যায়ন করা হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমি মনোনয়ন পেলে নাছির চৌধুরীর ভালোবাসার মানুষরাই আমাকে নির্বাচিত করবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নাছির চৌধুরী যদি মনোনয়ন পান, আমরা সবাই মিলে তাঁর জন্য কাজ করব এবং ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করব।’
স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নাছির ও জাবেদ চৌধুরীর সম্পর্কের এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও নেতৃত্বের ঐক্য দিরাই-শাল্লার বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে আরও শক্ত ভিত্তি দিতে পারে।

বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা জানান, বিএনপি একটি পরিচ্ছন্ন ও গণতান্ত্রিক দল। এখানে প্রতিযোগিতা আছে, কিন্তু কোনও বিভেদ বা প্রতিহিংসা নেই। ধানের শীষের প্রশ্নে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ ৪ জেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্ব পালন করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (১৬ নভেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে