
ফেনী প্রতিনিধি

জুলাই সনদে সই করলেও এখন সনদ বাস্তবায়নের গণভোট নিয়ে বিএনপি বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য এ টি এম আজহারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, একটি দল জুলাই সনদে সই দিয়ে এসেছে। তারা তাতে ঐক্যমত পোষণ করেছে। তবে এখন সে আলোকে গণভোট নিতে তাদের বাধা কেন? জুলাই সনদে সই যখন দিয়েছেন, গণভোটেও সম্মতি দিন।
বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে ফেনীর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এ টি এম আজহার আরও বলেন, কেন গণভোটে ভয়, আমরা সবই বুঝি। ডাল মে কুচ কালা হ্যায়। আমাদেরকে শহিদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই আমাদের যেকোনো মূল্যে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হবে। এ জন্য আগামী নির্বাচনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আপনারা একবার দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিয়ে দেখেন, আমরা কেমন কাজ করি। আমরা রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে দেশের চেহারা পালটে দেবো। সব অনিয়ম-দুর্নীতি-অনাচার দূর করব।
শেখ হাসিনা তাদের অসহায় নেতাকর্মীদের ফেলে রেখে দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার করে পালিয়েছেন বলে উল্লেখ করে জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা। বলেন, যারা দেশের পক্ষে কাজ করে তারা কখনো পালায় না।
জামায়াতে ইসলামী একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল দাবি করে এ টি এম আজহার বলেন, আমরা স্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম, কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে ছিলাম। এ জন্য আমাদের স্বাধীনতাবিরোধী আখ্যা দিয়েছে। মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এসব মিথ্যা মামলায় জামায়াতের মজলুম নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। যারা জামায়াত নেতাদের সেদিন ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে উল্লাস করেছে, তারা আজ কোথায়?
ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি আবদুর রহিমের সঞ্চালনায় পথসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, এস এম কামাল উদ্দিন ও ডা. ফখরুদ্দিন মানিক।
পথসভায় জেলা জামায়াত এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই সনদে সই করলেও এখন সনদ বাস্তবায়নের গণভোট নিয়ে বিএনপি বাধা দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য এ টি এম আজহারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, একটি দল জুলাই সনদে সই দিয়ে এসেছে। তারা তাতে ঐক্যমত পোষণ করেছে। তবে এখন সে আলোকে গণভোট নিতে তাদের বাধা কেন? জুলাই সনদে সই যখন দিয়েছেন, গণভোটেও সম্মতি দিন।
বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে ফেনীর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এ টি এম আজহার আরও বলেন, কেন গণভোটে ভয়, আমরা সবই বুঝি। ডাল মে কুচ কালা হ্যায়। আমাদেরকে শহিদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই আমাদের যেকোনো মূল্যে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হবে। এ জন্য আগামী নির্বাচনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আপনারা একবার দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিয়ে দেখেন, আমরা কেমন কাজ করি। আমরা রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে দেশের চেহারা পালটে দেবো। সব অনিয়ম-দুর্নীতি-অনাচার দূর করব।
শেখ হাসিনা তাদের অসহায় নেতাকর্মীদের ফেলে রেখে দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার করে পালিয়েছেন বলে উল্লেখ করে জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা। বলেন, যারা দেশের পক্ষে কাজ করে তারা কখনো পালায় না।
জামায়াতে ইসলামী একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল দাবি করে এ টি এম আজহার বলেন, আমরা স্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম, কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে ছিলাম। এ জন্য আমাদের স্বাধীনতাবিরোধী আখ্যা দিয়েছে। মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এসব মিথ্যা মামলায় জামায়াতের মজলুম নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। যারা জামায়াত নেতাদের সেদিন ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে উল্লাস করেছে, তারা আজ কোথায়?
ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি আবদুর রহিমের সঞ্চালনায় পথসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, এস এম কামাল উদ্দিন ও ডা. ফখরুদ্দিন মানিক।
পথসভায় জেলা জামায়াত এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরেই ভূত আছে, তারা শত্রুপক্ষকে চিহ্নিত না করে বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে গেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৪ ঘণ্টা আগে
সাক্ষাৎকালে উভয়পক্ষ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সহযোগিতা আরও জোরদার করা এবং রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর গণভোট আয়োজন করাসহ পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় যমুনার সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থানের হুঁশিয়ারি দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ আন্দোলনরত ৮ দল।
৬ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের কর্মসূচির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ নেত্রীও নেই, সুতরাং এটা আলোচনার কোনো বিষয় হতে পারে না। আর এরকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যে কেউ করতে পারে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে সুরক্ষা দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। এগুলো সরকারের দায়িত্ব, সরকার পালন করবে। আমরা আশা
৭ ঘণ্টা আগে